গবেষণার জন্য আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তি ও ফেলোশিপ দেয়া হয়। তরুণ গবেষকরাও যেন অংশ নিতে পারেন সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করব’।
জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের যথাযথ কার্যক্রম কী, তা নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই অনেকের। কারণ গত অন্তত দুই দশক ধরে ঢিমেতালে চলছে
হাসান আজিজুল হকের সাহিত্যে সমাজতান্ত্রিক বাস্তবতাবাদ যেমন আছে তেমনি তার আড়ালও আছে।
এমন আয়োজন ছড়িয়ে পড়লে মানুষের জাগরণ ঘটবে
পাঠক আবুল মনসুর আহমদের ক্লাসিক স্যাটায়ার পড়ে বাংলাদেশের রাজনীতির গতি প্রকৃতি বুঝতে পারেন
গণঅভ্যুত্থানের অনুভূতি গণমানুষের হৃদয়ে জাগরূক থাকুক। জীবন বদলে, আশা আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন হউক।
একাডেমিতে সৃজনশীলদের যুক্ত করার পদ্ধতি এবং সুযোগ অপেক্ষাকৃত কম।
২০১৯ সন্দীপন খান নামের এক পাঠক এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকেন
স্বৈরাচারের আমলেও নির্বাচন ছাড়া নির্বাহী পরিষদ গঠিত হয়েছে। ভোটাধিকার থেকে আমরা বঞ্চিত। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার বিজয়ের পরে একইভাবে নির্বাহী পরিষদ গঠিত হবে?
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে ১৯৯৬ সালে ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয়। ২০১১ সালের ৩০ জুন সংসদে গৃহীত সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর সময় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল...
বাংলাদেশের জন্ম ইতিহাসের প্রত্যক্ষ সাক্ষী ধানমণ্ডির এই বাড়িটি।
পতাকা একটি প্রতীক, যা প্রতিটি রাষ্ট্রের জনগণের জন্য গৌরব, সম্মান ও আত্মমর্যাদার।
তিনি প্রথম স্বাধীন নবাব এবং শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা
আমাদের বাংলা সাহিত্যে যে আধুনিকতার কথা আমরা জানি, সেটা হচ্ছে কলোনিয়াল আধুনিকতা।
বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হলো তখনো কিন্তু আমাদের সেই রেশন কার্ডের কাছে যেতে হচ্ছে—তেলের জন্য, কাপড়ের জন্য।
তখন আমাদের গ্রামে এত শ্রেণিবিভাজন ছিল না। সাম্প্রদায়িকতা তো ছিলই না।
বাংলাদেশের এমপি-মন্ত্রীরা পুঁজিবাদী দীক্ষায় দীক্ষিত। তারা উপনিবেশিকতার চর্চা করে চলেছেন।
'আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় অতিকায় দেহটা এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যারা আমাদের অন্ন যোগায়। ফসল ফলায়।’
নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘শহর’ শিরোনামের কবিতায় নিজ হৃদয়কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘হৃদয়, অনেক বড়ো-বড়ো শহর দেখেছো তুমি; সেই সব শহরের ইটপাথর,/কথা, কাজ, আশা, নিরাশার ভয়াবহ হৃত চক্ষু/আমার মনের...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সফিউদ্দিন শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে চিত্রশিল্পী মোয়াজ্জেম হোসেন জনির প্রথম একক ছাপচিত্র প্রদর্শনী ‘শহরনামা’।
সবুজ বনের পাশে দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। সেই নদীতে লঞ্চ চলাচল করে। তেমনি একটি লঞ্চে বসে আনমনে বন দেখছে ছোট্ট একটি শিশু।
বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ৫০ বছরের ফিরিস্তি লিখতে গেলে শুরু করতে হবে তারও একটু আগে থেকে। বায়ান্নর সেই উত্তাল দিনগুলোর চিত্র ধারণ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন আলোকচিত্রী আমানুল হক ও অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।...
মুর্তজা বশীর ৯৩ বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। তার বেশি কিংবা কম কেন নয়, সে এক মস্তোবড় প্রশ্ন বটে। যার উত্তর ও যৌক্তিকতা জানতেন কেবল তিনিই।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রাখা এদেশের আধুনিক শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ ভাস্কর নভেরা আহমেদের একটি প্রখ্যাত ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তিন বছর পেরিয়ে গেছে। তবে এখনও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আইনের আওতায় আনা যায়নি।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নারী শিল্পীদের সংগঠন ‘জলকন্যা’র আয়োজনে চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
তার সারথি যারা ছিলেন তারাও তাকে অকৃতজ্ঞের মত ভুলে গেলেন। ভ্রমরের মত গুন গুন করে যারা চারপাশ আবৃত্ত রেখেছিলেন আনিসুজ্জামানকে আজ তারা ব্যস্ত অন্যত্র-নিজ কাজে।
রিজিয়া রহমান পাঠককে জানাচ্ছেন স্বাধীনতার অল্প ক'দিনের মধ্যে কীভাবে একটা দেশ হায়েনা-দুর্বৃত্তের লোলুপতার শিকার হয়। বীরাঙ্গনা ইয়াসমিন সবকিছু হারিয়ে পতিতালয়ে আশ্রয় নেন৷ সে আরেক জগত।
সত্য বয়ান উজ্জ্বল ও যৌক্তিক হয়ে ওঠেছে প্রবন্ধকারের নির্ভীক নির্মম সাহিত্য সমালোচনার মাধ্যমে।
রবীন্দ্রনাথকে ছোটবেলা থেকে কবি হিসেবে জানি। বিশ্বকবি। কবি কবিতা লেখেন। আর এই কবিতা যোগাযোগের এক অনন্য শৈল্পিক ফর্ম।
নূরজাহানের মতো উদার, প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক এক মানবিক মুখের সঙ্গে যথার্থ কোন পরিচয় এই বাংলায় গড়ে ওঠেনি। এটাও দেশভাগের সাংস্কৃতিক বিচ্ছিন্নতার প্রত্যক্ষ পরিণাম।
দেশের সঙ্গে যোগসূত্রবিচ্ছিন্ন নভেরা স্বাধীনতা-উত্তর কালে ধীরে ধীরে বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যান। কার্যত তিনি বাংলাদেশের শিল্পাঙ্গনের নিরুদ্দেশ মানুষে পরিণত হয়েছিলেন।
জেলে ত্রিশ বছর ও পাক ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম’ গ্রন্থটিই মানুষের মাঝে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীকে লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
নবনীতা সেন জানান, সঙ্গীতশিল্পী সাগর সেন জ্ঞাতি সম্পর্কে তাঁর জ্যাঠামশাই হতেন। তাঁর ঠাকুরদা শৈলেন্দ্রনাথ সেন ও সাগর সেনের বাবা বিজনবিহারী সেন জাঠতুতো/খুড়তুতো ভাই ছিলেন৷
যা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যাদায় স্বীকৃত ও বিশ্বজুড়ে বন্দিত। দেশের এই শক্তি-অনন্য বৈশিষ্ট্য আমরা জাহানারা ইমামের মধ্যেও প্রবলভাবে দেখতে পাই।
সত্যজিতকে স্কুলে সবাই মানিক বলেই ডাকতো। তার স্কুলের কোনো ইউনিফর্ম ছিল না। কেউ হাফপ্যান্ট পরতো, কেউ ধুতি, মুসলমান ছেলেরা পায়জামাও পরতো, সঙ্গে চলতো শার্ট।