পডকাস্ট এখন আর কেবল প্রচলিত গণমাধ্যম বা ইউটিউবের মনোলগনির্ভর ভ্লগেই সীমাবদ্ধ নয়, পডকাস্ট এখন এক সত্যিকার, ভিজ্যুয়ালভাবে সমৃদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে—যা ক্রিয়েটর ও দর্শক-শ্রোতাদের সমানভাবে আকর্ষণ...
শুধু জিভে আনন্দ দেবে না এই আইসক্রিমটি, বরং বিশ্বের সবচাইতে অভিজাত খাবার টেবিলগুলোতে দেখা যাবে ব্যাকুয়াকে।
১০ টাকা থেকে ১০০ টাকার নোটে বাহারি স্বাদের খাবার মিলবে এখানে।
এই বিতর্কের মূল ভাব বুঝতে আমরা কথা বলেছিলাম কয়েকজন জিলাপিপ্রেমীর সঙ্গে।
এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়, বরং ইতিহাস, নিপীড়ন, প্রতিরোধ এবং বাংলার ঐতিহ্যের এক অনন্য সাক্ষ্য।
বইটিতে মুন্সীগঞ্জের প্রত্নতাত্ত্বিক ও দর্শনীয় ৬২ স্থানের সচিত্র বর্ণনা, অবস্থান, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।
অভিযান পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ভার্টিকাল ড্রিমার্সের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন বিশেষ বিশেষ মসজিদগুলো, যার কোনোটি আপনাকে নিয়ে যাবে মোঘল আমলে, আবার কোনোটির চমৎকার নামাজের স্থান দেখে আপনার মন ভরে যাবে।
প্রকৃতির কোলে গড়ে ওঠা অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমির মাঝে এখানকার পার্কে রয়েছে অত্যাধুনিক সব রাইডস...
হাওয়াই মিঠাই। গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী একটি মিঠাইয়ের নাম এটি। এখনো এটি গ্রামের মানুষের কাছে জনপ্রিয়। একসময় ‘হাওয়াই মিঠাই’ গ্রামাঞ্চলে বেশি পাওয়া যেতো। কিন্তু, আধুনিকতার কারণে এটি এখন আর খুব বেশি...
পডকাস্ট এখন আর কেবল প্রচলিত গণমাধ্যম বা ইউটিউবের মনোলগনির্ভর ভ্লগেই সীমাবদ্ধ নয়, পডকাস্ট এখন এক সত্যিকার, ভিজ্যুয়ালভাবে সমৃদ্ধ প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে—যা ক্রিয়েটর ও দর্শক-শ্রোতাদের সমানভাবে আকর্ষণ...
কো-প্যারেন্টিংয়ের আরেক নাম শেয়ার্ড প্যারেন্টিং।
কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ আর একেবারে নিজস্ব মসলা দিয়ে বানানো চাপের ঘ্রাণে গমগম করে আশপাশ।
সংস্কৃতির এই ফারাকটা কীভাবে ধীরে ধীরে খাবার টেবিল থেকে চলন-বলন, ভাষা, কথাবার্তা, পছন্দ-অপছন্দের বহু জায়গায় ছড়িয়ে যায়, তা হয়তো ঠিকভাবে বোঝাও যায় না।
আমরা বাংলাদেশি স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন চাচ্ছিলাম, আমাদের সংস্কৃতির বিষয়গুলো যতটুকু সম্ভব এই সাড়ে আট হাজার মাইল দূরের একটি স্টেটে তুলে ধরতে।
বিস্তারিত জানিয়েছেন জাতীয় নাক কান গলা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু হানিফ।
শুধু জিভে আনন্দ দেবে না এই আইসক্রিমটি, বরং বিশ্বের সবচাইতে অভিজাত খাবার টেবিলগুলোতে দেখা যাবে ব্যাকুয়াকে।
এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়, বরং ইতিহাস, নিপীড়ন, প্রতিরোধ এবং বাংলার ঐতিহ্যের এক অনন্য সাক্ষ্য।
বইটিতে মুন্সীগঞ্জের প্রত্নতাত্ত্বিক ও দর্শনীয় ৬২ স্থানের সচিত্র বর্ণনা, অবস্থান, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।