আবু জাফর বাংলা গানে আসলে সম্পূর্ণ নতুন এক ধারার সূচনা করেন।
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে স্বৈরাচার পতনের পর অনেকের স্বপ্ন আশা- শিক্ষা সংস্কৃতি রাজনীতিতে পরিবর্তন হবে। কিন্তু বাস্তবতায় সে আশার আলোও অধরা।
১ ও ২ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে উৎসবের বিভিন্ন পর্ব আয়োজিত হবে।
নিজেদের দেশের ঐতিহ্য এবং ইতিহাসকে শুদ্ধভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে পৌঁছে দিতে আমাদের সংস্কার এবং সংরক্ষণের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে পারি।
বিপ্লব পরবর্তী সাহিত্য সংস্কৃতির বড় অর্জন—নিজেদের দিকে, জন্মভূমি, মাটি ও মানুষের কাছে ফেরা। শিল্পী-সংস্কৃতিকর্মীর কাছে এটাই বিপ্লবের ফসল।
আমাদের কবি লেখক সাংবাদিকদের একটা বড় অংশ স্বৈরাচার সরকারকে সমর্থন দিয়েছে।
গণঅভূত্থানের পর আমরা যে বাংলাদেশ চেয়েছিলাম সে বাংলাদেশের পথে আমরা কিন্তু হাঁটছি না। এ দায় হলো লেখক-কবি সমাজের।
বায়ান্ন থেকে চব্বিশ-রক্তবন্যায় বিজয় এসেছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের ললাটের লিখন বদলায়নি।
লাইনগুলো প্রমাণ করে যে, প্রতিটি বিপর্যয়ই নতুন আশার জন্ম দেয়। মোসাবের সাহিত্য প্রতিরোধের এক নিঃশব্দ অথচ প্রভাবশালী কণ্ঠস্বর