নাগরিক হিসেবে নারীকে তার প্রাপ্য অধিকার অর্পণ করার ক্ষেত্রে সদিচ্ছার অন্তরায়টাই এখানে প্রধান।
আমাদের সড়কে যে মৃত্যুঝুঁকি আমরা নিজেরা তৈরি করেছি, সেই ফাঁদে যে কেউ পড়তে পারেন যেকোনো দিন।
‘মূলত আমাদের পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থাই যে আমলানির্ভর, ইসি আইনে তার প্রতিফলন স্পষ্ট। যারা সারা জীবন সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছেন, অবসরে গিয়ে মোটা অংকের পেনশন পেয়েছেন আবার সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে...
ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে ব্যর্থতায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে
কর্মদক্ষতা বাড়িয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে বেশি টাকা নেওয়া বন্ধ করতে হবে এই সংস্থাকে
যারা শহীদ বা আহত হয়েছেন, তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, আইনের শাসন ও সমতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন দেশের সব মানুষের হয়ে।
‘অন্তত একজন শামসুজ্জোহা হয়ে মরে যাওয়টা অনেক বেশি আনন্দের, সম্মানের আর গর্বের।’ তার মৃত্যু জগতজুড়ে সম্মানের আর গর্বের হয়ে উঠেছে।
কোনো শিক্ষক, লেখক, কবি, সাহিত্যিক কেউই ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন বোধ করেননি। এই অভাববোধ, ক্ষেদ থেকেই সাঈদ যেন নিজেই হয়ে উঠলেন একজন শামসুজ্জোহা।
সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার তাদের জীবন দিয়ে মাতৃভাষার সম্মান রক্ষা করেছিলেন। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাধ্য হয়েছিল সেই দাবি মানতে। আজকের শাসকগোষ্ঠীও দাবি মানতে বাধ্য হয়েছে। পার্থক্যটা রইল কোথায়?
আওয়ামী লীগ আবারও যে ভুলটি করছে সেটি হলো, তারা এই সহিংসতাকে বিএনপি-জামায়াত কাণ্ড বলে প্রচার করছে ও নিজেরা বিশ্বাস করছে। তারা কোনোভাবেই বুঝতে চেষ্টা করছে না যে, ঘুষ-দুর্নীতি, অনিয়ম, পাচার, জনজীবনের...
ক্ষমতাসীনরা যা বলে এবং জনগণ যা বিশ্বাস করে, তা এক নাও হতে পারে।
তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি যে স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র শুরু করেছিলেন, সেই কাঙ্ক্ষিত জায়গায় কি পৌঁছুতে পারলেন স্যার?
কেন পরিস্থিতি এতটা ভয়াবহ ও রক্তাক্ত হয়ে উঠল?
বর্তমান বিরোধী দল বিএনপি যেমন ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার কাফফারা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, ঠিক তেমনি এই ছাত্র নির্যাতন ও হত্যার জের হয়তো কাউকে না কাউকে দীর্ঘদিন বহন করতে হবে।
একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে অন্য কিছু আড়ালের চেষ্টা চলছে কি না—সেই প্রশ্নও জনমনে আছে।
কেবলমাত্র অহমিকা ও নিশ্চিত দায়মুক্তি ছাড়া আর কোনোভাবেই এই হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দেওয়া সম্ভব না।