প্রত্যাবর্তনের লজ্জা নিয়ে কবি হয়তো আর এই ধরাধামে ফিরবেন না; কিন্তু দেহত্যাগ করলেও আজীবন বেঁচে থাকবেন কালোত্তীর্ণ কবিতায়
সত্যিই তিনি জেলার বিভিন্ন স্থানে এভাবেই বিক্রি করেন দই। দই বিক্রির টাকা দিয়েই সংসার চালান আর কিছু টাকা সঞ্চয় করে এলাকার শিক্ষার্থীদের জন্য কেনেন বই।
ধর্ষণের ঘটনার যথাযথ শাস্তি হয় না কারণ ধর্ষণের সাথে শক্তির সম্পর্ক আছে। ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ও ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে থাকা শিক্ষকরা
জনপ্রিয় মানে পাঠকপ্রিয় হওয়া। সেটা তো দোষের নয়। লেখকের স্বপ্ন থাকে যত বেশি সম্ভব পাঠকের কাছে পৌঁছানো।
কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রকাশনা মানেও কয়েক আগের তুলনায় ইতিবাচক! তবে গড় অবস্থার এখনো উল্লখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি।
আমরা মনে করি, সাংবাদিক মোনাজাতের ক্ষেত্রে যে ধর্ম পালন করেছে রাষ্ট্র, কার্টুনিস্ট কুদ্দুসের ক্ষেত্রেও একই ধর্ম পালন করা রাষ্ট্রের কেবল দায় নয়, কর্তব্যও বটে।
বই একমাত্র বন্ধু যে মানুষকে শুধু দিয়েই যায় বিনিময়ে কিছু চায় না। বই হলো এমন একটি মাধ্যম যা আমাদের কল্পনা শক্তিকে আরও বিস্তৃত করে।
পাঠক কমছে না বাড়ছে এরকম কোনো পরিসংখ্যান কিন্তু নেই। এগুলো আন্দাজে বলা।
মানুষ চলাচল করছে, বইও দেখতে আসছেন, ছবি তুলছেন। তবে কিনছেন কম। মেলার শুরুর দিকে এমনই থাকে।
শামসুর রাহমান লিখেছিলেন – “অদ্ভুত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ।“ এখন বিমানের খোলে চড়ে স্বদেশ যাচ্ছে ভিনদেশে। সমাজে অপরাধ জগৎটা বড় বাড়াবাড়ি করছে।