'ফুড কনফারেন্স' ও 'শেরে বাংলা হইতে বঙ্গবন্ধু'—এ ২ বইয়ের যেকোনো একটির রিভিউ একজন প্রতিযোগীকে লিখতে হবে।
মন কিছুটা হয়তো ভরে প্রকৃতি উপভোগের; কিন্তু তাতে অবগাহনের সময় আর কই? সময় যে এখন যান্ত্রিক ছকে বাঁধা। জীবন এখন কৃত্রিম। কৃত্রিমতাই এখন আরাধ্য সৌখিন পোশাক।
আলোচনায় উঠে আসে মুসলিম সাহিত্য সমাজের নানাদিক। সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব প্রসঙ্গে উপস্থাপন করা হয়েছে বাংলার রেনেসাঁ থেকে বাংলাদেশের নবজাগরণের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।
পরিবার-সমাজ-রাষ্ট্র আমাদের ওপর কিছু দায়িত্ব চাপিয়ে দেয়, সেগুলো পালন করতে গিয়েই আমরা হাঁপিয়ে উঠি এবং অধিকাংশ সময়ই ব্যর্থ হই।
বাংলা একাডেমির গণতন্ত্রহীনতা, আমলাতান্ত্রিকতা জটিলতায় আক্রান্ত।’
সব চাওয়ার উর্ধ্বে উঠে সকল প্রকাশ মাধ্যম থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিলেন। এমনকি এখন থেকে কেউ যেন পুরস্কার দেওয়ার জন্য তার নাম বিবেচনা না করেন—এমন অনুরোধও করেছেন
কবিতা লেখা আর আপাতদৃষ্টিতে দেখতে কবিতার মতো কিছু লেখা এক নয়। ভাষাশিল্পের তো বটেই,আমার কাছে মনে হয় দুনিয়ার সব শিল্পের রাণী হলো কবিতা!
তার উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে, পকেট ভর্তি মেঘ, তোমার হোমার, নীল দুতাবাস ও এ উৎসবে আমি একা।
আমাদের শিল্পরীতির সঙ্গে চিরবিচ্ছেদের পালা সৃষ্টি হয়েছিল বলে সেলিম আল দীন আত্মকষ্ট অনুভব করতেন। সে প্রেক্ষিতে জীবনের বাকিটা ঐতিহ্যের পথ ধরে আধুনিকতার পাটাতনে হেঁটেছেন।
১৯৭১ সাল নাগাদ বাঙালি জাতীয়তাবাদী যে দৃষ্টিভঙ্গি বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে বাস্তব করে তুলতে পেরেছে তার দার্শনিক আকাঙ্ক্ষার উৎস এই ছোট্ট গোষ্ঠীর মননশীল আন্দোলনকেই বিবেচনা করা বোধ হয় অতিরঞ্জন নয়।