নাগরিক হিসেবে নারীকে তার প্রাপ্য অধিকার অর্পণ করার ক্ষেত্রে সদিচ্ছার অন্তরায়টাই এখানে প্রধান।
আমাদের সড়কে যে মৃত্যুঝুঁকি আমরা নিজেরা তৈরি করেছি, সেই ফাঁদে যে কেউ পড়তে পারেন যেকোনো দিন।
‘মূলত আমাদের পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থাই যে আমলানির্ভর, ইসি আইনে তার প্রতিফলন স্পষ্ট। যারা সারা জীবন সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছেন, অবসরে গিয়ে মোটা অংকের পেনশন পেয়েছেন আবার সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে...
ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে ব্যর্থতায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে
কর্মদক্ষতা বাড়িয়ে গ্রাহকদের কাছ থেকে বেশি টাকা নেওয়া বন্ধ করতে হবে এই সংস্থাকে
যারা শহীদ বা আহত হয়েছেন, তারা গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, আইনের শাসন ও সমতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন দেশের সব মানুষের হয়ে।
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছিল, এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের শুধু শিক্ষা দেওয়াই নয়, বরং তাদের বিরুদ্ধে নির্মম আচরণ করা হয়েছে, যাতে ভবিষ্যতে আর কখনো ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভের চিন্তা না করে।
শেষ পর্যন্ত কাস্টমসের সচেতনতায় পণ্য খালাস করতে ব্যর্থ হয়ে বলেছে, ‘ভুল হয়েছে, পণ্যগুলো ভুলবশত আমদানি করা হয়েছে। এটা একটি মানবিক ভুল।’
মিডটার্ম, অ্যাসাইনমেন্ট ও চূড়ান্ত পরীক্ষার অতি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। অথচ, এর পেছনে...
যেখানে গণতন্ত্র থাকবে না সেখানে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক।
এই যে না জানা, সেটা কি মিল্টন সমাদ্দারের দক্ষতা-চতুরতা, না যাদের জানার কথা তাদের অক্ষমতা-অদক্ষতা?
প্রশ্নটা হলো, আমাদের দেশের প্রবীণদের সামাজিকভাবে সক্রিয় রাখার জন্য রাষ্ট্রের কোনো উদ্যোগে আছে কি না? আমাদের কমিউনিটি ফিলিং কতটা কার্যকর? এই ধরনের সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হওয়ার জন্য প্রবীণদের...
যা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যাদায় স্বীকৃত ও বিশ্বজুড়ে বন্দিত। দেশের এই শক্তি-অনন্য বৈশিষ্ট্য আমরা জাহানারা ইমামের মধ্যেও প্রবলভাবে দেখতে পাই।
বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ যেসব কারণে বাড়ছে, সেই অনিয়ম, দুর্নীতি, অদক্ষতা, অপচয়, ভুল পরিকল্পনা রোধ করে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ কমানোর দিকে সরকারের মনোযোগ নেই।
একটি মুক্ত গণমাধ্যম যেভাবে বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য দিতে পারে, সেটা কোনো সরকারি সংস্থা বা দলীয় নেটওয়ার্ক দিতে পারে না। কেউ-ই ক্ষমতাসীনদের কাছে খারাপ সংবাদগুলো পৌঁছে দিতে চায় না।...
গাজায় ১৭০ দিন মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থাকার অভিজ্ঞতা নিয়ে গত ৫ এপ্রিল ঢাকায় ফেরেন বাংলাদেশে মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নরত কামেল আবু আমশা।