গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের জিডিপি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ বেড়ে আট লাখ ৮৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হয়েছে।
তার মতে, গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের নীতির তিনটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য ছিল। প্রথমটি হলো—অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা ও নিয়ম-কানুন লঙ্ঘন।
কিন্তু বছরব্যাপী দেশের প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক নিম্নমুখী ছিল। ফলে অর্থনীতি আশা অনুযায়ী ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
‘১৫ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় আমরা অর্থনীতির মূল ধারায় আনার ব্যবস্থা করেছি। এর ফলে ব্যাংকিং সিস্টেমে অর্থপ্রবাহ বাড়বে।’
মানুষের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে; এগুলো রাস্তায় ঘুরলেই দেখতে পাবেন।
বর্তমান সরকার দেশকে অর্থনৈতিকভাবে দেওলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ তুলে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ভয়াবহ সংকটে দেশের অর্থনীতি। সব ব্যাংক বন্ধের দশা...
‘ইউরোপ-আমেরিকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দেশে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাটা কিন্তু অনেক কমে গেছে। তাই পণ্য চাহিদাটাও তাদের হ্রাস পাচ্ছে। সেটা মাথায় রেখে আমাদের নতুন বাজার খুঁজতে হবে, নতুন জায়গায় যেতে হবে।’
২০১০ সালে দেশের গিনি সহগ বা বৈষম্যের পরিমাপ ছিল শূন্য দশমিক ৪৫৮। এটি এখন বেড়ে হয়েছে শূন্য দশমিক ৪৯৯ বা শূন্য দশমিক পাঁচ।
লন্ডনভিত্তিক সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের (সিইবিআর) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অব্যাহত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে ২০৩৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২০তম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।
এই যে মূল্যবৃদ্ধি, ভয়ঙ্কর অর্থনৈতিক সংকট—এখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য যে বাজেট হওয়া দরকার ছিল সেই বাজেট দিতে তারা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে
বিভিন্ন সময় বাজেটে আমি যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, আমি সুস্পষ্টভাবে বলতে পারব আমি সবগুলো পূরণ করেছি
সবাইকে নিয়ে সবার জন্য আমরা বাজেট করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল।
বর্তমান সরকার থাকলে কখনোই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য-অবাধ-সুষ্ঠু হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ব্যাংক মালিকদের চাকর-বাকরদেরও কোনো অসুখ হলে সিঙ্গাপুর-ব্যাংকক চলে যাবে চিকিৎসার জন্য।
বৈশ্বিক অর্থনীতিক মন্দার ধাক্কা সামলাতে করদাতার সংখ্যা বাড়াতে হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
একটি ঝামেলাপূর্ণ বছরের শেষে ২০২২ সালের নতুন সূর্যকে স্বাগত জানানোর সময় বাংলাদেশ বেশ দৃঢ় অবস্থানে ছিল। দেশের অর্থনীতি করোনা মহামারির নেতিবাচক প্রভাবকে পেছনে ফেলে নতুন উদ্যমে সামনে এগিয়ে যেতে...
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, একটি বৈশ্বিক সংকট ও অর্থনৈতিক মন্দার মধ্য দিয়ে বিশ্ব চললেও দেশের অর্থনীতি সচল ও প্রাণবন্ত আছে। আশা করছি, সবার সহযোগিতায় বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল করতে সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে, তার বাস্তবায়ন ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। ফলে দেশের অর্থনীতির জন্য আগামী ৩ মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন...
২০২১ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার অবদান রেখেছে রাইড শেয়ারিং কোম্পানি উবার।