তার মতে, গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের নীতির তিনটি মৌলিক বৈশিষ্ট্য ছিল। প্রথমটি হলো—অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা ও নিয়ম-কানুন লঙ্ঘন।
কিন্তু বছরব্যাপী দেশের প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক নিম্নমুখী ছিল। ফলে অর্থনীতি আশা অনুযায়ী ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
‘১৫ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় আমরা অর্থনীতির মূল ধারায় আনার ব্যবস্থা করেছি। এর ফলে ব্যাংকিং সিস্টেমে অর্থপ্রবাহ বাড়বে।’
মানুষের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে; এগুলো রাস্তায় ঘুরলেই দেখতে পাবেন।
বর্তমান সরকার দেশকে অর্থনৈতিকভাবে দেওলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ তুলে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ভয়াবহ সংকটে দেশের অর্থনীতি। সব ব্যাংক বন্ধের দশা...
‘ইউরোপ-আমেরিকা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দেশে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাটা কিন্তু অনেক কমে গেছে। তাই পণ্য চাহিদাটাও তাদের হ্রাস পাচ্ছে। সেটা মাথায় রেখে আমাদের নতুন বাজার খুঁজতে হবে, নতুন জায়গায় যেতে হবে।’
২০১০ সালে দেশের গিনি সহগ বা বৈষম্যের পরিমাপ ছিল শূন্য দশমিক ৪৫৮। এটি এখন বেড়ে হয়েছে শূন্য দশমিক ৪৯৯ বা শূন্য দশমিক পাঁচ।
লন্ডনভিত্তিক সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের (সিইবিআর) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অব্যাহত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে ২০৩৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২০তম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।
‘আজকে থেকে ২০ বছর আগে আমার এলাকায় ১০টা মোটরসাইকেল ছিল, ২০০১ সালে আমি প্রথম ভোট করি। আজকে হাজার হাজার মোটরসাইকেল।’
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) গত ৫ এপ্রিল খুচরা দোকান থেকে ইলেকট্রনিক ফিসকাল ডিভাইসের (ইএফডি) মাধ্যমে সংগৃহীত বিক্রয় রশিদ নিয়ে একটি লটারির আয়োজন করে।
১ হাজার টাকা মূল্যমানের লাল নোট ৩০ মের পর থেকে বাতিল হবে বলে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে যে তথ্য ছড়িয়েছে, তা গুজব বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।