‘আম’ বইটি থেকে কত কিছু যে জানা যায়, তার ইয়ত্তা নেই। আমরা জানি, রামায়ণ ও মহাভারতে আম্রকাননের কথা এসেছে। বৃহদারণ্যক উপনিষদে ‘আম্র’র উল্লেখ আছে।
প্যারিসে থাকাকালে দার্শনিক ও লেখক অঁদ্রে মালরো ও সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সঙ্গে তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। সেসব সুখস্মৃতি তার আনন্দ অর্জন।
কবরীর জীবনে সবচেয়ে বড়ো বিপত্তি ঘটে শামীম ওসমানের মতো খলনায়কের সাথে তাঁর প্রতিনিয়ত টিকে থাকার ধন্ধ।
বলা অসঙ্গত হবে না যে, স্বাধীন কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে এ সংকলন অবতীর্ণ হয়েছিল দিকনির্দেশকের ভূমিকায়
একজন লেখকের স্নায়ুযুদ্ধের শেষ নেই। শুধু লিখলে তো হয় না, লেখাকে ‘শিল্প হয়ে ওঠা’ লাগে।
এবারের মেলার প্রতিপাদ্য বিষয় ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান: নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ’।
সিরাজ সিকদার কারো চোখে বিপ্লবী কারো চোখে সন্ত্রাসী।
এই সময়ের সঙ্গে অনেক প্রাসঙ্গিক। চরিত্রগুলো সংকটের কথা বলে।
উপমহাদেশে যেসব ইসলামি চিত্রকলা দেখতে পাওয়া যায়, তার পুরোটাই বিমূর্ত ধারণার উপর দাঁড়িয়ে আছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে দেখার পর রাষ্ট্রীয়, ব্যক্তিগত কিংবা সামষ্টিক উদ্যোগে শুরু হয় নানামুখী ত্রাণ তৎপরতা।
কেউ প্রশ্ন করলে পেতে হয় নির্যাতন, দমন করা হয় অন্য রাজনৈতিক দলকে।
পাকা দেখা উপন্যাসের নীপা তার জন্মের আগে বাবাকে হারায়। সে যত বড় হতে থাকে তত বাবার অভাব বুঝতে শুরু করে
কয়েকজনের সঙ্গে আলাপে এমন প্রসঙ্গ হাজির হয়েছে, সেসব আরও একটু বিস্তৃত হওয়ার প্রত্যাশা রাখে।
বর্ণভেদ নিয়ে ইতিহাসের অন্তরালে যত কথা লুকিয়ে থাক, শ্রেণি সংঘাত নিয়ে রাজনৈতিক তত্ত্বায়নের কলেবরে যতগুলো লাইন লেখা হোক সেখানে ধ্রুবসত্য তো একটাই ‘গণমানুষকে উপেক্ষা’
ইতিহাসের স্বপ্নভঙ্গে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আমায় মুগ্ধ করেছে, আপনাকেও করতে পারে।
নজরুলের জীবনসত্তা, বিদ্রোহীসত্তা ও অসাম্প্রদায়িক সত্তা একই সূত্রে গাঁথা।
রিজিয়া রহমান পাঠককে জানাচ্ছেন স্বাধীনতার অল্প ক'দিনের মধ্যে কীভাবে একটা দেশ হায়েনা-দুর্বৃত্তের লোলুপতার শিকার হয়। বীরাঙ্গনা ইয়াসমিন সবকিছু হারিয়ে পতিতালয়ে আশ্রয় নেন৷ সে আরেক জগত।
সত্য বয়ান উজ্জ্বল ও যৌক্তিক হয়ে ওঠেছে প্রবন্ধকারের নির্ভীক নির্মম সাহিত্য সমালোচনার মাধ্যমে।