তিনি এর আগে এফবিআইর ভূমিকা বদলানোর প্রস্তাব রেখেছেন এবং মত দিয়েছেন, ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সমর্থন না জানালে যেকোনো কর্মীকে এই সংস্থা থেকে বহিষ্কার করা উচিত।
নির্বাচনের দিনটিকে সামনে রেখে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোতে শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় ব্যস্ত ছিলেন দুই প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্প।
অভিবাসীরা মার্কিন জীবনধারাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে, এমনটাই দাবি করে এসেছেন ট্রাম্প।
সমীক্ষায় জানা গেছে, ৪৮ শতাংশ মানুষ কমলাকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে চাইছেন। ৪০ শতাংশ চাইছেন ট্রাম্পকে।
সাম্প্রতিক বিতর্কের পর বিভিন্ন জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে কিছুটা এগিয়ে আছেন হ্যারিস।
রিপাবলিকান পার্টির ইহুদি ধর্মাবলম্বী সদস্যদের এক জমায়েতে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, ‘হাজারো বছর ইসরায়েল যাতে টিকে থাকে, সেটা নিশ্চিত করতে আমি আপনাদের সঙ্গে কাজ করব।’
ট্রাম্পের প্রচারে এখনো পর্যন্ত অ্যাবার জনপ্রিয় গান 'দ্য উইনার টেকস ইট অল', 'মানি মানি মানি' ও 'ড্যান্সিং কুইন' ব্যবহার করা হয়েছে।
কমলা দাবি করেন, অন্যকে ছোট করাই ডোনাল্ড ট্রাম্পের মূল রাজনৈতিক কৌশল, যা এক ধরনের কাপুরুষতা।
কমলা হ্যারিসের প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্পর্কে রুশদি বলেন, ‘তিনি একজন নিম্নশ্রেণির মানুষ যার মধ্যে কোনো মহৎ গুণ নেই।’
শেষ মুহূর্তে ৪৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার জরিমানা বা সমপরিমাণ অর্থের বন্ড দেওয়ার বাধ্যবাধকতা কমিয়ে ১৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার করেছেন নিউ ইয়র্কের এক আদালত।
মার্কিন অটোমোবাইল খাতের বিরুদ্ধে হুমকি নিয়ে মন্তব্য করার সময় হঠাত করেই এ কথা বলেন ট্রাম্প। তিনি কোন প্রেক্ষাপটে এ কথা বলেছেন, তা নিশ্চিত ন।
মতামত জরিপে জানা গেছে বেশিরভাগ মার্কিন জনগণ উভয় প্রার্থীর কাউকেই পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে তেমন আগ্রহী নন। তা সত্ত্বেও ট্রাম্প-বাইডেনের মনোনয়ন পাওয়াকেই স্বাভাবিক বলছেন বিশ্লেষকরা।
দলের মনোনয়ন পেতে আর একটিমাত্র বাধা রয়েছে ট্রাম্পের সামনে। এখন পর্যন্ত যতগুলো অঙ্গরাজ্যে দলীয় ভোট হয়েছে, সবগুলোতে বড় ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন ট্রাম্প।
বাইডেন ও ট্রাম্প উভয়ই প্রাইমারিতে জিতবেন, এ বিষয়টি নিয়ে তেমন একটা সন্দেহ না থাকলেও বিশ্লেষকদের নজরে ছিল মঙ্গলবারের ভোট।
গতকাল শনিবার সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়া অঙ্গরাজ্যে ‘স্নিকার কন’ নামে এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় ডায়াসের ওপর এক জোড়া সোনালি রঙের জুতা রাখেন এবং ‘ট্রাম্প স্নিকার’...
সিএনএনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ট্রাম্প নেভাদায় ৯৯ শতাংশ ভোট পেয়েছেন।
আইওয়া অঙ্গরাজ্যে বড় আকারে বিনিয়োগ করেও পরাজিত হয়ে হতোদ্যম হয়ে পড়েন ডিস্যান্টিস। নির্বাচনী প্রচারণার শুরু থেকেই বিশ্লেষকরা ডিস্যান্টিসকে নিয়ে আশাবাদী ছিলেন। কিন্তু দ্রুত তার জনপ্রিয়তা কমতে থাকে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে ট্রাম্প বলেন, ‘যেহেতু কংগ্রেসে আমার অনেক বন্ধু রয়েছে, তাই আমাকে সমন্বয়কারীর ভূমিকা পালনের অনুরোধ জানানো হয়েছে।’
রিপাবলিকান পার্টির কয়েকজন আইনপ্রণেতার বিদ্রোহে এ বিষয়টি সম্ভব হয়েছে। কয়েকদিন আগেই ডেমোক্র্যাট সরকার ‘শাটডাউন’ এড়ানোর পর প্রতিপক্ষ রিপাবলিকান পার্টির এই অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বিষয়টি বড় আকারে সবার...