আইডাহো, মিশিগান ও মিসৌরির ভোটে জিতে ট্রাম্পের প্রার্থিতা প্রায় নিশ্চিত

ভার্জিনিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণায় ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: এএফপি
ভার্জিনিয়ায় নির্বাচনী প্রচারণায় ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি: এএফপি

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পাওয়ার পথে আরও এগিয়েছেন। মিসৌরি, মিশিগান ও আইডাহো অঙ্গরাজ্যেও দলীয় অভ্যন্তরীণ ভোটে জিতেছেন ট্রাম্প।

আজ রোববার এই তথ্য জানিয়েছে এএফপি।

দলের মনোনয়ন পেতে আর একটিমাত্র বাধা রয়েছে ট্রাম্পের সামনে। এখন পর্যন্ত যতগুলো অঙ্গরাজ্যে দলীয় ভোট হয়েছে, সবগুলোতে বড় ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন ট্রাম্প।

আগামী মঙ্গলবার 'সুপার টিউসডে' নামের ভোটে যুক্তরাষ্ট্রের ১৫টি অঙ্গরাজ্যের ভোটাররা ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বেছে নেওয়ার জন্য ভোট দেবেন।

আগামী জুলাই মাসে দলীয় কনভেনশনে মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ট্রাম্পের নাম ঘোষণা এখন আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রিম্যাচ হিসবে আগামী নভেম্বরে বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মুখোমুখি হবেন ট্রাম্প।

হাইব্রিড ও ভিন্ন ভিন্ন নিয়মের আওতায় গতকাল শনিবার মিসৌরি, মিশিগান ও আইডাহোর অভ্যন্তরীণ নির্বাচন আয়োজিত হয়। বিশ্লেষকরা জানান, ট্রাম্প বড় ব্যবধানে জিতলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে দলের মধ্যে কোন্দল ও ট্রাম্পের সম্ভাব্য মনোনয়ন নিয়ে খানিকটা হলেও অস্বস্তি প্রকাশ পেয়েছে রিপাবলিকান নেতা-কর্মীদের মধ্যে।

শনিবার মিসৌরিতে ট্রাম্প তার মূল ও একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী সাউথ ক্যারোলাইনার সাবেক গভর্নর নিক্কি হ্যালিকে উড়িয়ে দেন। নিউ ইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, প্রতিটি কাউন্টি ককাসে জয়ী হন ট্রাম্প।

মিশিগানে দলীয় ককাসে দলের দুই হাজার কর্মী ভোট দেন। এখানেও ট্রাম্প বড় ব্যবধানে জেতেন। 

এনবিসি ও এবিসি জানিয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট আইডাহো অঙ্গরাজ্যেও খুব সহজেই জয়লাভ করেছেন।

নিক্কি হ্যালি সারা দেশে প্রচারণা চালিয়ে সুপার টিউসডেতে নিজের পক্ষে জনমত ভারী করার চেষ্টা চালিয়েছেন, যাতে ট্রাম্পের মনোনয়ন কিছুটা হলেও বাধাগ্রস্ত হয়।

তবে বিশ্লেষকদের মত, ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ রিপাবলিকান দলের প্রার্থিতা পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

Comments

The Daily Star  | English

Drug sales growth slows amid high inflation

Sales growth of drugs slowed down in fiscal year 2023-24 ending last June, which could be an effect of high inflationary pressure prevailing in the country over the last two years.

17h ago