খামেনি দাবি করেন, আজকে থেকেই প্রকৃত অর্থে যুদ্ধ শুরু করেছে তার দেশ।
নিহত কমান্ডার আলি শাদমানি ছিলেন আইআরজিসির প্রকৌশল ও নির্মাণ সংস্থা খাতাম আল-আনবিয়া’র কেন্দ্রীয় সদরদপ্তরের প্রধান।
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র মজুদ করে তেহরানের হাজারো বাসিন্দা শহর ছাড়তে শুরু করেছেন।
ইরানের সর্বশেষ ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর আজ সকালে তেল আবিবের বাসিন্দারা ছিলেন উদ্বেগ-আতঙ্কে। সর্বত্র বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি লক্ষ্য করেন সিএনএনের জেরুজালেম সংবাদদাতা জেরেমি ডায়মন্ড।
ট্রাম্প উল্লেখ করেন, ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রস্তুত।
ইরানের সরকারি টিভি চ্যানেল জানিয়েছে, ইরানের বিপ্লবী রক্ষীবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও শহরের পূর্বাঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এসব জায়গায় আগুন ও ধোঁয়া দেখা গেছে এবং বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
টিভিতে প্রচারিত সংবাদে বলা হয়, ‘সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মাদ বাঘেরি নিহত হয়েছেন।’
নেতানিয়াহু হুশিয়ারি দেন, ইরানের বিরুদ্ধে বড় আকারের সামরিক অভিযানের শুরুতে এটা ছিল প্রথম পর্যায়ের হামলা।
তেহরান ও অন্যান্য শহরে ইসরায়েলি হামলার কয়েক ঘণ্টা পর খামেনি তার বক্তব্যে বলেন, ‘জায়নবাদি শাসকদের জন্য ভয়াবহ শাস্তি অপেক্ষা করছে।‘
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকে জাতিসংঘ ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিবেচনা করে।
ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক হামলার শুরুতে ছিল আকাশ হামলা। পরবর্তীতে স্থল ও নৌপথেও আসতে থাকে তীব্র হামলা। অত্যাধুনিক অস্ত্র ও প্রযুক্তির ব্যবহারে ফিলিস্তিনিদের জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। দ্রুত বাড়তে থাকে...
গাজায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর স্কুলটিকে আশ্রয়কেন্দ্রে রূপান্তর করা হয়েছিল। গাজার অনেক বাস্তুচ্যুত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারের গণমাধ্যম কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছ, ‘মাঠ পর্যায়ের তথ্য ও যাচাইকৃত বিশ্লেষণ ইঙ্গিত করছে যে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী এখন কার্যত গাজার মোট এলাকার প্রায় ৭৭ শতাংশ...
গাজায় মানবিক সহায়তার ওপর আরোপিত অবরোধের বিষয়টি আলাদা করে তুলে ধরে ডেভিড ল্যামি বলেছেন, ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র দপ্তরে ডেকে জানানো হয়েছে, ত্রাণ সহায়তার পথ বন্ধ করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
বিশ্লেষকদের মতে, এই নতুন পরিকল্পনা ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠন ও ফিলিস্তিনিদের গণহারে তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ণের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। এটি ‘মহাবিপর্যয়’ বা ‘নাকবা’ নামে পরিচিত।
ওই হামলার অন্যতম লক্ষ্য ছিল হোদেইদা বন্দর ও নিকটবর্তী শহর বাজিলের (ইসরায়েল থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) একটি কংক্রিট কারখানা।
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, গাজা দখলে নিতেই নতুন করে অভিযান সম্প্রসারণ ও তীব্র করছে ইসরায়েল।
সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে প্রকাশিত ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, অতীতেও ইরানের সমর্থনপুষ্ট (হুতি) বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা নিয়েছে’ ইসরায়েল এবং ‘ভবিষ্যতেও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে’।
এএফপির ফটোগ্রাফার জানান, ক্ষেপণাস্ত্রটি তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের টার্মিনাল তিনের পার্কিং লটের কাছে আঘাত হানে। এটাই ওই বিমানবন্দরের সবচেয়ে বড় গাড়ি পার্কিং এর জায়গা। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে...