বেতন না পাওয়ায় শ্রমিকদের পরিবার-পরিজন নিয়ে চলা দায় হয়ে পড়েছে।
গত বছরের তুলনায় চায়ের উৎপাদন ১০ শতাংশ অর্থাৎ পাঁচ লাখ কেজি কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা।
নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত এই বিপণন কার্যক্রম চলবে
‘আমরা নিয়মিত কাজে যাচ্ছি, পাতা তুলছি কিন্তু মজুরি পাচ্ছি না। কেউ এসে বিষয়টির মীমাংসাও করে দিচ্ছে না। সবাই শুধু আশ্বাস দিচ্ছে। আর কত না খেয়ে থাকব!’
মনু, ধলাই ও জুড়ি নদীর পানি বিপৎসীমার উপরে প্রবাহিত হচ্ছে।
‘এর আগেও দুই-তিনবার ক্লাসরুম পরিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু, টানা বৃষ্টির কারণে আবারও পানি উঠে গেছে এবং নিচতলা আবারও পানিতে তলিয়ে গেছে।’
মজুরি বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট শুরু করেছেন দেশের বিভিন্ন চা-বাগানের শ্রমিকরা।
চা শ্রমিক সুখিয়া রবিদাশ। মৌলভীবাজারের একটি চা বাগানের স্থায়ী চা শ্রমিক। দৈনিক মজুরি পান ১২০ টাকা। স্বামী ২ সন্তান নিয়ে এই টাকায় কষ্টে দিনানিপাত করছেন।
সর্বশেষ জনশুমারি প্রতিবেদনে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জনসংখ্যা সংক্রান্ত তথ্যের নির্ভুলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর নেতা ও গবেষকরা। তাদের মতে, এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি হওয়ার কথা।
‘রোদে পুড়ে ও বৃষ্টিতে ভিজে চা বাগানে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা কাজ করে এক লিটার পেট্রোলের দামও পাইনা। সবকিছুর দাম বাড়ে শুধু আমাদের মজুরি বাড়ে না। প্রায়ই উপোস থাকতে হয়…’ বলছিলেন চা শ্রমিক কলতি রবিদাস।
বর্তমান দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে চা-শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ৩০০ টাকায় উন্নীত করার দাবিতে দেশের ২৪১ চা বাগানে ৩ দিনের কর্মবিরতি চলছে।
প্রায় ৩০ বছর আগে যাত্রী রানী বর্মন পরিবারসহ গ্রাম থেকে সুনামগঞ্জ শহরে আসেন। কিশোর বয়সে বাবা হারানো রানী নতুন আশা নিয়ে শহরে এসেছিলেন।
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া-পৃথিমপাশা-হাজীপুর-শরীফপুর সড়কে মনু নদীর ওপর রাজাপুর সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে। তবে সংযোগ সড়কের কাজ এখনো শেষ হয়নি।
মৌলভীবাজারের ৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রায় ৩ দশক আগে এক্স-রে মেশিন আনা হয়। অপারেটর না থাকায় তা ব্যবহার করা হয়নি।
মৌলভীবাজারের ‘কুলাউড়া পাবলিক লাইব্রেরি’ নামটি সিলেট বিভাগসহ বিভিন্ন এলাকার বইপ্রেমীদের কাছে ‘বাতিঘর’ হিসেবে পরিচিত ছিল। এক সময় বইপ্রেমী মানুষদের কাছে এটি ছিল ঐতিহ্যের স্মারক। কয়েক বছর ধরে...
পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার লুয়াইউনি হলিছড়া চা বাগানের টিলা কেটে জোরপূর্বক রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।