কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
শুরু থেকেই জিএইচএফের সঙ্গে বিতর্ক জড়িয়ে আছে। নতুন করে ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই জিএইচএফ'র বিতরণকেন্দ্রে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
আজ আমরা অনাহারে! এই তথাকথিত মানবিক সহায়তা আদতে কিছুই নয়—এটা শুধুই অপমান।
মঙ্গলবার ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলের সামরিক প্রধান ইয়াল জামির জানান, এখন আবারও গাজার দিকে নজর ফেরানো উচিত।
হামলার অনেকগুলোই ঘটেছে ত্রাণের খোঁজে আসা ক্ষুধার্ত, দুর্বল ফিলিস্তিনিদের ওপর।
সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কূটনীতিকরা। এই ভোটের সিদ্ধান্তে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বিষয়ে বৈশ্বিক জনমতের প্রতিফলন...
গাজার বেসামরিক সুরক্ষা দপ্তরের মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাফার আল-আলম এলাকায় মার্কিন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ত্রাণ সংগ্রহের অপেক্ষায় থাকা বেসামরিক মানুষদের লক্ষ্য করে অমানবিক হামলা...
গুতেরেস বলেন, ‘গতকাল গাজায় ত্রাণ সংগ্রহ করতে আসা ফিলিস্তিনিদের হতাহতের খবর শুনে আমি স্তম্ভিত হয়েছি।'
আইডিএফ অবশ্য এসব দাবি অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি, ওই অঞ্চলে সেনা সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি।
মক্কার কাবা শরিফ অভিমুখী এক সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে এএফপির সাংবাদিকের সঙ্গে কথা বলেন শিহাদ। তিনি বলেন, ‘এটাই মানবজীবনের সবচেয়ে বড় দুর্ভোগ। নিজের পরিবার থেকে এত দূরে থাকা।’
ফিলিস্তিনি সশস্ত্র সংগঠন হামাস জানিয়েছে, প্রস্তাবে তাদের দাবিগুলো পূরণ না হলেও তারা এটি খতিয়ে দেখছে।
ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক হামলার শুরুতে ছিল আকাশ হামলা। পরবর্তীতে স্থল ও নৌপথেও আসতে থাকে তীব্র হামলা। অত্যাধুনিক অস্ত্র ও প্রযুক্তির ব্যবহারে ফিলিস্তিনিদের জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। দ্রুত বাড়তে থাকে...
গাজায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শুরুর পর স্কুলটিকে আশ্রয়কেন্দ্রে রূপান্তর করা হয়েছিল। গাজার অনেক বাস্তুচ্যুত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত সরকারের গণমাধ্যম কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছ, ‘মাঠ পর্যায়ের তথ্য ও যাচাইকৃত বিশ্লেষণ ইঙ্গিত করছে যে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী এখন কার্যত গাজার মোট এলাকার প্রায় ৭৭ শতাংশ...
গাজায় মানবিক সহায়তার ওপর আরোপিত অবরোধের বিষয়টি আলাদা করে তুলে ধরে ডেভিড ল্যামি বলেছেন, ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র দপ্তরে ডেকে জানানো হয়েছে, ত্রাণ সহায়তার পথ বন্ধ করা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, 'লড়াই চলছে, আমরা অগ্রসর হচ্ছি। গাজার প্রতিটি ইঞ্চি আমরা দখলে নেব। সফল হতে হলে আমাদের এমনভাবে লড়তে হবে, যাতে কেউ আমাদের থামাতে না পারে।'