নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তারা ছয় তলা লাইব্রেরি ভবনে অভিযান চালিয়ে ৪০-৫০ জন শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই নতুন পরিকল্পনা ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠন ও ফিলিস্তিনিদের গণহারে তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ণের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। এটি ‘মহাবিপর্যয়’ বা ‘নাকবা’ নামে পরিচিত।
ওই হামলার অন্যতম লক্ষ্য ছিল হোদেইদা বন্দর ও নিকটবর্তী শহর বাজিলের (ইসরায়েল থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) একটি কংক্রিট কারখানা।
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, গাজা দখলে নিতেই নতুন করে অভিযান সম্প্রসারণ ও তীব্র করছে ইসরায়েল।
সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে প্রকাশিত ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, অতীতেও ইরানের সমর্থনপুষ্ট (হুতি) বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা নিয়েছে’ ইসরায়েল এবং ‘ভবিষ্যতেও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে’।
এএফপির ফটোগ্রাফার জানান, ক্ষেপণাস্ত্রটি তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের টার্মিনাল তিনের পার্কিং লটের কাছে আঘাত হানে। এটাই ওই বিমানবন্দরের সবচেয়ে বড় গাড়ি পার্কিং এর জায়গা। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে...
প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল নিখুঁত পরিকল্পনার মাধ্যমে গাজাবাসীদের তাদের বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে ওই অঞ্চলে ভয়াবহ মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে।...
কর্মকর্তারা জানান, গত এক সপ্তাহেই তিনটি ড্রোন হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্লেষকদের মতে, এসব ঘটনা এটাই ইঙ্গিত করছে যে হুতিদের মনুষ্যবিহীন ড্রোন চিহ্নিত করার সক্ষমতার উন্নয়ন হয়েছে।
গ্রেপ্তার শিক্ষার্থী গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কথা বলেছিলেন।
উত্তর গাজায় নিহত হন আল জাজিরার সাংবাদিক হোসাম শাবাত। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেইত লাহিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় অংশে তার গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
প্রাথমিক প্রস্তাব অনুযায়ী, তিন ধাপে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ওই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে সংঘাতের অবসান ও শান্তি প্রতিষ্ঠা হওয়ার কথা ছিল। তবে শুরু থেকেই এই চুক্তিকে ‘ভঙ্গুর’ বলে এসেছেন বিশ্লেষকরা।...
আজ রোববার ভোরে হামাসের একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিমান হামলায় ৪০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিমান হামলার পর নতুন করে স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল।
যুদ্ধবিরতি ভেঙে মঙ্গলবার থেকে গাজায় শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪৩৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৮৩ শিশুর প্রাণ ঝরেছে।
এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘হামলায় মধ্যেই কেবল আলোচনা চলবে’ এবং এটি ‘কেবল শুরু’।
উভয় প্রশাসনই ইসরায়েলের প্রতি ‘ইস্পাত কঠিন’ সমর্থন জুগিয়েছে। তবে বাইডেন সব সময়ই নেতানিয়াহুকে আরও কৌশলী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে এসেছেন—জনসম্মুখে ও পর্দার আড়ালে।
গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের অনেকেই শিশু।
‘গাজায় এই বিশ্বাসঘাতকতাপূর্ণ হামলার পরিণতির জন্য আমরা অপরাধী নেতানিয়াহু ও জায়নবাদি শত্রুকে পুরো দায় দিচ্ছি’, সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামের পোস্টে জানায় হামাস।