নদীবিধৌত ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলা বিদ্রোহীদের জন্য একটি প্রাকৃতিক আশ্রয়স্থল ছিল।
নিয়ম করে চুয়াত্তরেও ঈদ এসেছিল। কিন্তু দুর্ভিক্ষের মাঝে অনাহারী-অর্ধাহারী মানুষের কাছে সে ঈদ উৎসবমুখর ছিল না।
অনেক চিকিৎসক ব্যক্তিগতভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবেও অনেক চিকিৎসক অবরুদ্ধ দেশে চিকিৎসা সেবা দিয়েছিলেন।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রত্যন্ত গ্রাম জাঙ্গালিয়াগাতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই গ্রামেই পাঁচ ছাত্রনেতার উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল পলাশডাঙ্গা যুব শিবির নামের একটি আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। কালক্রমে যা হয়ে...
মুক্তিযুদ্ধে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গলের বাঙালি সুবেদার আফতাব আলীর নেতৃত্বে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তাপাড়ের জনপদে গড়ে উঠেছিল অপ্রতিরোধ্য এক আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। যা আফতাব বাহিনী নামে পরিচিত।
কিংবদন্তিতুল্য এই মানুষটি দিনাজপুরে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন ‘জর্জ ভাই’ নামে।
চাঁদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুরের বিশাল এক অঞ্চল জুড়ে গড়ে উঠা আঞ্চলিক বাহিনীটি পরিচিত ছিল পাঠান বাহিনী নামে।
মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই মানিকগঞ্জসহ ঢাকার উত্তরাংশে বিস্তৃত এক অঞ্চলজুড়ে গড়ে উঠেছিল স্বতন্ত্র এক আঞ্চলিক বাহিনী। অবসরপ্রাপ্ত বাঙালি সেনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আবদুল হালিম চৌধুরীর নেতৃত্বে গড়ে ওঠা...
বাংলাদেশের সাংবাদিকতায় নারীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ থেকে সম্পাদনা সমস্ত যাত্রা শুরু হয়েছিল তার হাত ধরে। বাংলাদেশ তো বটেই, উপমহাদেশের নারী সাংবাদিকতারও পথিকৃৎ ছিলেন নূরজাহান বেগম।
ইতিহাসের পাতায় এখনো জ্বলজ্বল করে টিপু সুলতান ও তার তরবারি 'দ্য সোর্ড অব টিপু সুলতান'। ধরে নেওয়া হয় ইংরেজদের বিপরীতে দাঁড়িয়ে থাকা ভারতীয় উপমহাদেশের স্বাধীনচেতা মনোভাবের শেষ হাতিয়ার ছিল এটি।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে হঠাৎ তার ঠোঁট কেঁপে উঠল। আড়ষ্ট হয়ে উঠল জিভ। তীব্র চেষ্টা সত্ত্বেও কোনো কথা বলতে পারলেন না।
২০০০ সালের ৮ আগস্ট বাড়িটি দেখাশোনার দায়িত্ব দেওয়া হয় প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরকে।
পূর্ববঙ্গের বহু অঞ্চলেই রবীন্দ্রনাথ ভ্রমণ করেছেন। এর মধ্যে ১৯০৭ সালের সফর ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
৪ দশক আগে ১৯৮৩ সালের আজকের দিনে চলে গিয়েছিলেন মুক্তচিন্তা ও চিন্তাশীলতার পথিকৃৎ আবুল ফজল।
জাহানারা ইমামের ছড়িয়ে দেওয়া সেই আলোকশিখা প্রজ্বালিত থাকবে হাজার বছর। ৯৪তম জন্মদিবসে জাতির আলোকবর্তিকা শহীদ জননী জাহানারা ইমামের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।
২৫ মার্চ কালরাতের গণহত্যার পর ঢাকা ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া বহু মানুষই প্রাণের ভয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন বুড়িগঙ্গার অপর পাড়ের জিঞ্জিরা, শুভাঢ্যা ও কালিন্দী ইউনিয়নের গ্রামগুলোতে।
মন্দিরটির অবস্থান নবীনগর উপজেলা সদর থেকে ১৫ কিলোমিটার পূর্বে বিদ্যাকুট গ্রামের দক্ষিণ প্রান্তে
মহান মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ ৫২ বছর পরেও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত পাবনা বিসিক শিল্প নগরীর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।