শিক্ষাঙ্গনে অবক্ষয়ের শুরু হয় অসংখ্য স্কুল-কলেজ রাজনৈতিক স্বার্থে জাতীয়করণের মধ্য দিয়ে।
মনজুর মোরশেদ রাজশাহীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে বিএ ও এমএ পাশ করেন। পরে ভাষাবিজ্ঞানে এমএ করেন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এবং পিএইচডি করেন...
৪০ বছর ধরে বই পড়ার মাধ্যমে আলোকিত মানুষ গড়ার আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠা করেছেন বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র। অসাধারণ সুন্দর রসগুণ সম্পন্ন বক্তা হিসেবেও আকর্ষণীয়।
স্লোনেস নামক বইতে একজন দম্পতির চোখে দেখা বিভিন্ন ঘটনা বর্ণনা করে উপন্যাসটিকে দাঁড় করিয়েছেন। তবে উল্লেখিত দম্পতি হলো তার স্ত্রী ও মিলান কুন্ডেরা নিজেই।
কায়কোবাদের বক্তব্য থেকে দেখা যাচ্ছে, একটা চ্যালেঞ্জ নিয়েই তিনি কাব্য-সাধনায় যুক্ত হয়েছিলেন। সেই চ্যালেঞ্জ ছিল নিজের সমাজের প্রতি এবং প্রতিনিধিত্ব করার।
উপন্যাসে ও নাটকে তার সৃষ্ট চরিত্রগুলো বিশেষ করে ‘হিমু’, ‘মিসির আলী’, ‘শুভ্র’ তরুণ-তরুণীদের কাছে হয়ে ওঠে অনুকরণীয়।
শান্তস্বভাবের ম্রো-জনগোষ্ঠীর অনাড়ম্বর জীবন মইনুল আলমের মনে স্থায়ী রেখাপাত করেছে বলে ধরে নেওয়া যায়। পরপর প্রকাশিত তার ২টি ম্রো-কেন্দ্রিক আলোকচিত্রের বই সে কথাই প্রমাণ করে।
'সোনালী কাবিন'র মাধ্যমে সাহিত্য প্রেমীদের মনে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন এই কবি। এক জীবনে কবিতা লিখে পেয়েছেন মানুষের ভালোবাসা, খ্যাতি ও সম্মাননা।
জীবনের শেষ সময়ে তিনি যখন স্ট্রোক করে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হয়েছিলেন তখন না-পড়ার যন্ত্রণায় স্নেহের ছাত্র গোলাম সাকলায়নকে জানিয়েছেন: “পড়তেই যদি না পারলাম তাহলে এ জীবনের দাম কি?”
কবি রুশ নারীদের সৌন্দর্যে মুগ্ধ এবং তিনি অবলীলায় স্বীকার করেছেন। তবে, ভ্রমণকালে তার যত নারীর সাথে পরিচয় হয়েছিল, তাদের মধ্যে অন্যতম এবং উল্লেখযোগ্য সাতলানা নামক এক তরুণী।