এখন পর্যন্ত বকেয়া আমদানি বিল দাঁড়িয়েছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কাছে সবচেয়ে বেশি বকেয়া আছে।
গত জুন পর্যন্ত ৩০ প্রচলিত ব্যাংক তাদের ৩৩ শাখা ও ৬৮৮ উইন্ডোর মাধ্যমে ইসলামি ব্যাংকিং সেবা দিয়ে এসেছে।
আজ দুপুরে ব্যাংকের ভেতরে তারা এই বিক্ষোভ করেন।
‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বাড়িয়েছে বলেই এখন মূল্যস্ফীতি কমেছে।’
গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে এফএসআইবিএল ৩১ কোটি ৩১ লাখ টাকা লোকসানের কথা জানিয়েছে।
পরিবারের চার সদস্য হলেন- বাচ্চুর স্ত্রী শিরিন আক্তার, ভাই শেখ শাহরিয়ার পান্না, ছেলে শেখ রাফা হাই ও শেখ সাবিত হাই অনিক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০২৪ সালের এপ্রিল-জুন মাসের এজেন্ট ব্যাংকিং পরিসংখ্যানেও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে এগিয়ে নিতে নারীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে এর লোকসান হয়েছে ১০৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা। এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম বৃহত্তম ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিবি) কোনো ঋণ কেলেঙ্কারি বা করপোরেট সুশাসনের অভাব ছিল বলে জানা যায়নি না। তবুও ধস এড়াতে পারেনি ব্যাংকটি।
ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী কোনো ব্যাংক তার মূলধনের ২৫ শতাংশের বেশি ঋণ কোনো প্রতিষ্ঠানকে দিতে পারে না।
তারল্য সংকট কাটাতে গত ডিসেম্বরে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে ‘লেন্ডার অব দ্য লাস্ট রিসোর্ট’ বিরল সুবিধার আওতায় ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ঋণ নেয়।
দেশের কিছু ব্যাংকের স্বাস্থ্য সামনের দিনগুলোতে আরও দুর্বল হয়ে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেছে মুডি’স ইনভেস্টর্স সার্ভিস। যেসব ব্যাংকের কাছে ট্রেজারি বিল-বন্ড কম আছে তাদের এই সমস্যায় পড়ার আশঙ্কা আছে।
মন্দ ও ক্ষতিকর শ্রেণিকৃত ঋণের বিপরীতে ব্যাংককে ১০০ শতাংশ অর্থ প্রভিশন হিসেবে আলাদা করে রাখতে হয়।
করপোরেট সুশাসনের অভাব ও বাণিজ্য খাতে চলমান মন্দার কারণে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ এর আগের বছরের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেড়ে ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা হয়েছে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের (আইবিবিএল) ভাইস চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
তবে, ব্যাংকিং কার্যক্রমে সরাসরি সংশ্লিষ্ট নয়, যেমন ডাক্তার, প্রকৌশলী এবং প্রচার ও প্রকাশনা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রে এ নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে না।
নগদ সংকটে পড়া দেশের শরীয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থা সুরক্ষিত করতে আরেকটি নতুন উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) চেয়ারম্যান মো. মাহবুব উল আলম এবং অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া নিজ নিজ পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।