ব্যাংকিং নিয়ম লঙ্ঘন ধরা পড়ার পর গত ১২ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে বলে।
জব্দ করা ব্যাংক হিসাবগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, হাসিনার বোন শেখ রেহানা এবং রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের হিসাবও রয়েছে।
চিঠিতে লেনদেনের রেকর্ড, অ্যাকাউন্ট খোলার ফর্ম এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এর আগে, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ছুটিতে পাঠানো হয়।
ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ জড়িত কিনা সে বিষয়ে ব্যাখ্যা চাইতে তাদের তলব করা হয়েছে।
মতিঝিল সিটি টাওয়ারের সামনে প্রতিষ্ঠানটির শতাধিক চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা ‘শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি’তে যোগ দেন।
ব্যাংকটির চট্টগ্রামের সাধারণ বীমা করপোরেশন শাখায় প্রতিষ্ঠানটির পাওনা এক হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। বকেয়া আদায়ে দুই হাজার ৯৭১ শতাংশ জমি নিলাম করছে ব্যাংকটি।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
ব্যাংকিং নিয়ম লঙ্ঘন ধরা পড়ার পর গত ১২ জানুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে বলে।
জব্দ করা ব্যাংক হিসাবগুলোর মধ্যে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, হাসিনার বোন শেখ রেহানা এবং রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের হিসাবও রয়েছে।
চিঠিতে লেনদেনের রেকর্ড, অ্যাকাউন্ট খোলার ফর্ম এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এর আগে, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে ছুটিতে পাঠানো হয়।
ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ জড়িত কিনা সে বিষয়ে ব্যাখ্যা চাইতে তাদের তলব করা হয়েছে।
মতিঝিল সিটি টাওয়ারের সামনে প্রতিষ্ঠানটির শতাধিক চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা ‘শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি’তে যোগ দেন।
ব্যাংকটির চট্টগ্রামের সাধারণ বীমা করপোরেশন শাখায় প্রতিষ্ঠানটির পাওনা এক হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। বকেয়া আদায়ে দুই হাজার ৯৭১ শতাংশ জমি নিলাম করছে ব্যাংকটি।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
এসব ঋণ চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২৪টি শাখা থেকে অনিয়মের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে।
ব্যাংকটির পর্ষদে এস আলমের আধিপত্য থাকায় সেসময় নিয়োগ পাওয়া মনিরুল সেই দিন ব্যাংকের একদল কর্মকর্তার বাধার মুখে অফিস থেকে চলে যেতে বাধ্য হন।