আফগানিস্তানের বিপক্ষে আসন্ন তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের জন্য ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
২০২০ সালের শুরু থেকে বিবেচনা করলে, টেস্ট স্বীকৃত উইকেটরক্ষকদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান (১৫৫৯) ও সর্বোচ্চ গড় (৪৮.৭১) লিটনের।
টেস্টে প্রথম ইনিংসে এত অল্প রানে ৬ উইকেট খোয়ানোর পরও কোনো দলের জয় দেখা গিয়েছিল সেই ১৮৮৭ সালে।
২৭ মাসের বেশি সময় পর সেঞ্চুরির স্বাদ নিলেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার লিটন।
টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পঞ্চাশের নিচে ৬ উইকেট পড়ার পর এই প্রথম কোনো জুটি ছাড়াল দেড়শ।
জিতেও দেশের এই অবস্থায় পুরোপুরি উপভোগ করতে পারছেন না বলে জানালেন লিটন দাস। তার মন কাঁদছে বিপদগ্রস্ত আক্রান্ত মানুষের জন্য।
আগের দিন বিকালে দুর্দান্ত ব্যাট করছিলেন লিটন দাস। নাসিম শাহকে চার-ছক্কার তাণ্ডবে বানিয়ে দিয়েছিলেন সাদামাটা। চতুর্থ দিন সতর্ক শুরুর পর সেই নাসিমের বলেই বিদায় নিয়েছেন তিনি।
রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের তৃতীয় দিনের খেলা শেষে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৩১৬ রান।
ভারতের জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকারের সাধুবাদ পেলেন লিটন দাস আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও।
গত ২৭ অগাস্ট এশিয়া কাপ খেলতে যায় বাংলাদেশ দল। কিন্তু জ্বরে পড়ে লিটন যেতে পারেননি। তার সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করা হয়। কিন্তু গ্রুপ পর্বের দুই ম্যাচ খেলার সম্ভাবনা না থাকায় তার বদলে পাঠানো হয় বিজয়কে।
লিটন না থাকায় বাংলাদেশের ওপেনিং হয়ে যাচ্ছে বেশ আনকোরা। ওপেনার নাঈম শেখের অভিজ্ঞতা স্রেফ ৪ ম্যাচের, আরেক ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম আছেন অভিষেকের অপেক্ষায়।
ফ্লাইট জটিলতা কাটিয়ে তানজিম আজ যাত্রা করেছেন। তবে জ্বর না কমায় লিটনের জন্য বাড়ছে দলের অপেক্ষা।
আসন্ন এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপে লিটনকে বড় ভূমিকায় দেখতে চান তিনি।
তাদেরকে বিদায় করে লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) ফাইনালে উঠল বি-লাভ ক্যান্ডি।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গেম ডেভেলপমেন্ট চেয়ারম্যানের মতে, লিটন দাসও প্রস্তুত আছেন অধিনায়কত্ব করার জন্য।
ধীরে ধীরে গতি বাড়তি দারুণ ইনিংস খেলে তিনি তুলে নিলেন হাফসেঞ্চুরি।
কিছু রান পেলেও বাংলাদেশের তারকার ব্যাটিংয়ে ছিল না টি-টোয়েন্টির ঝাঁজ।
চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সফরকারীদের ৭ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে শরিফুলের তোপে আফগানিস্তান করে মাত্র ১২৬ রান। ওই রান টপকাতে স্রেফ ২৩.৩ ওভার খেলতে হয়েছে...
মন্থর শুরু ও ২ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে স্থিতিশীলতা ও গতি এনেছেন তারা।