ম্যানচেস্টারের দুই শীর্ষ ক্লাবের কোনো খেলোয়াড় না থাকা ইংলিশ ফুটবলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে
যদি ইনজুরি হয়, তাহলে একাডেমির খেলোয়াড়দের নিয়ে খেলতে চান গার্দিওলা
১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর ১১৯ বছরের ইতিহাসে এটিই তাদের প্রথম কোনো বড় শিরোপা।
দীর্ঘ চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরতে প্রস্তুত ম্যানচেস্টার সিটির তারকা স্ট্রাইকার আর্লিং হালান্ড।
চলতি মৌসুম শেষেই ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়বেন ডি ব্রুইনা।
শেষ পর্যন্ত ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে ফেলেছেন কেভিন ডি ব্রুইনা
গুঞ্জন চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। এবার বেলজিয়ান মিডফিল্ডার কেভিন ডি ব্রুইনা নিজেই নিশ্চিত করলেন।
চলমান মৌসুমে ধুঁকতে থাকা ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটির মাথাব্যথা আরও বাড়ল।
বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে মৌসুমের শেষ দিকে হালান্ডকে পাওয়ার আশা করছে ম্যানচেস্টার সিটি
চূড়ায় পৌঁছাতে হালান্ডের লাগল মাত্র ৩১ ম্যাচ। প্রিমিয়ার লিগে ম্যান সিটির আরও পাঁচ ম্যাচ বাকি থাকায় নিজের কীর্তিকে আরও সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাচ্ছেন তিনি।
প্রিমিয়ার লিগের এবারের মৌসুমে ৩৪তম গোলের দেখা পেলেন ২২ বছর বয়সী হালান্ড। সেজন্য তার লাগল মোটে ৩০ ম্যাচ।
৩৭ বছর বয়সী ফুটবলার গত মঙ্গলবার জিরোনার বিপক্ষে স্প্যানিশ লা লিগার ম্যাচে চোট পান। ওই ম্যাচে প্রতিপক্ষের মাঠে ৪-২ গোলে হারের তিক্ত স্বাদ নিতে হয় আসরের শিরোপাধারী রিয়ালকে।
শিরোপা ধরে রাখার জন্য সিটিকে এখন আর অন্য কারও দিকে তাকাতে হবে না। তাদের ভাগ্য রয়েছে নিজেদের হাতের মুঠোয়।
২০১৬ সালে ম্যান সিটির দায়িত্ব নেন তারকা স্প্যানিশ কোচ গার্দিওলা। ওই বছরের জুলাইতে তার স্বদেশি আর্তেতা হন ক্লাবটির সহযোগী কোচ। প্রায় সাড়ে তিন বছর একসঙ্গে কাজ করেন দুজন।
স্প্যানিশ লা লিগার পরাশক্তি রিয়াল চ্যাম্পিয়ন্স লিগের রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন। এই প্রতিযোগিতার বর্তমান চ্যাম্পিয়নও কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।
ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব আসরের শিরোপা এখনও অধরা ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ম্যান সিটির। তারকাখচিত দল নিয়েও বারবার ব্যর্থতা সঙ্গী হয়েছে তাদের। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে এবারের মৌসুমে তারা...
প্রথম সেমিতে মিলান ডার্বিতে মুখোমুখি হবে ইতালিয়ান সিরি আর দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইন্টার ও এসি। দ্বিতীয় সেমিতে আসরের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন স্প্যানিশ লা লিগার পরাশক্তি রিয়ালের প্রতিপক্ষ ইংলিশ প্রিমিয়ার...
প্রথম লেগে নিজেদের মাঠ ইতিহাদ স্টেডিয়ামে বাভারিয়ানদের ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল সিটি। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ক্লাবটি।
প্রতিপক্ষের মাঠে আগে গোল করলেও বেশিক্ষণ চালকের আসনে থাকা হয়নি লিভারপুলের। আক্রমণের ঝাপটা সামাল দিতে ব্যর্থ হয়ে একে একে চার গোল হজম করে তারা।