সোমবার রাত এগারোটার দিকে উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের সোনাপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
তাদের মধ্যে গুরুতর দগ্ধ গোলাপকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
প্রথমেই রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট বা ঝুঁকির মূল্যায়ন করতে হবে।
শহরটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যালয় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছে, আরও ৩৮ জন এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আট জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
‘বিস্ফোরণের শব্দ এত বিকট ছিল যে, প্রায় এক কিলোমিটার দূর থেকেও তা শোনা গেছে।’
জাহাজটি নাফ নদীর সীমান্ত থেকে সরে যাওয়ার পরপরই সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিপরীতে মিয়ানমারের অপর প্রান্ত থেকে মাঝে মাঝে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ আসছে।
‘দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন ১৩ শিশু।’
স্থানীয়দের ভাষ্য, বিস্ফোরণের শব্দ তাদের কাছে ভূমিকম্পের মতো মনে হয়েছে।
বিস্ফোরণে ইটের আঘাতে আহত হয়েছেন এক প্রতিবেশী ও এক পথচারী।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসার মান নিয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই। তাদের চিকিৎসার মান...
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে চালক হিসেবে কাজ করতো আক্তার হোসেন (১৭)। কিন্তু, ঘটনার পর থেকে আর তার কোনো খোঁজ পাচ্ছে না পরিবার। গতকাল ভোর থেকে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরছেন তার...
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের পরিচয় শনাক্তে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি বিশেষজ্ঞ দল মরদেহের ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করছে।
৩ মাসের ছেলেকে কোলে নিয়ে ও ৬ বছরের ছেলেকে পাশে বসিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণে বসেছিলেন রেশমী। তিনি শহরের দেওয়ানহাটের মনসুরাবাদ থেকে এখানে এসেছেন স্বামী শাহজাহানের (২৮) খোঁজে।
দুপুর সোয়া ১টা। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের হাজারো মানুষের ভিড়। সবাই যখন নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজ পেতে মরিয়া, এমন সময় ঘটলো একটি বিপরীত ঘটনা।
আগুন ও ছড়িয়ে পড়া কেমিক্যাল নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর ১৫০-২০০ সদস্যের একটি দল ঘটনাস্থলে আসছে।
প্রায় ১২ ঘণ্টা হয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের শীতলপুরের কনটেইনার ডিপোতে লাগা আগুন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কনটেইনার ডিপোতে এখনো থেমে থেমে বিস্ফোরণ হচ্ছে এবং আগুনও এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
আফগানিস্তানের বালখ প্রদেশের রাজধানী শহর মাজার-ই-শরীফে ৩টি পৃথক বোমা বিস্ফোরণে অন্তত ৯ জন নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়েছেন।
ঢাকায় বিমানবন্দরের সামনের রাস্তার গোলচত্বরে পুলিশ বক্সের কাছে বোমা বিস্ফোরণে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, নিজের বহন করা বোমার বিস্ফোরণেই তিনি নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আর কেউ আহত হয়নি।