বজ্রপাতে নাটোর, নওগাঁ ও নেত্রকোণায় তিন জন মারা গেছেন।
তাদের মধ্যে সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে দুইজন, জামালগঞ্জ ও ছাতকে একজন করে এবং সিলেটের বিশ্বনাথ ও কোম্পানীগঞ্জে একজন করে মারা গেছেন।
ঠাকুরগাঁওয়ের সদর ও বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় তিনজন এবং পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলায় একজন মারা গেছেন।
রোববার তাদের মৃত্যু হয়।
‘বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই তিনজন মারা যান।’
বাজ পড়ার পর ব্যক্তি শারীরিক ও মানসিক, উভয়ভাবেই ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন।
শনিবার বিকেলে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় তারা মারা যান।
সোহাগ তাদের বাড়ির ১০/১২টি মহিষকে ঘাস খাওয়াতে আব্দুল্লাহর চরে নিয়ে গিয়েছিলেন।
এ ধরনের বিপর্যয় থেকে যন্ত্রগুলোকে বাঁচাতে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
প্রচণ্ড গরমে আর এক পশলা বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন রাজশাহী কলেজের শিক্ষার্থী মো. সাহাবুল হোসেন। আজ রোববার বিকেলে নগরীর হেতেম খাঁ এলাকায় বাড়ির ছাদে বৃষ্টিতে ভিজতে গিয়ে বজ্রপাতে তার মৃত্যু হয়েছে।
আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষা) টেকনাফ উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত দেশে বজ্রপাতে ২১৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে দশমিনা উপজেলার কাটাখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বজ্রপাতে মানিকগঞ্জের শিবালয়ে এক কৃষক ও ফরিদপুরের চর ভদ্রাসনে এক নারী মারা গেছেন।
সারা দেশে বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আছে শিলা বৃষ্টির সম্ভাবনা।
আজ শুক্রবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
নিহত ও আহতরা সে সময় একটি আমবাগানে কাজ করছিলেন।
মৃতদের মধ্যে ৮ জন প্রতিকূল আবহাওয়ায় হাওরে বোরো ধান কাটছিলেন। একজন জমি থেকে গরু নিয়ে আনার সময় বজ্রপাতে মারা যান।
সিলেটের জৈন্তাপুরে ২ দফা বজ্রপাতে ৩ শিশুর মৃত্যু হয়েছে।