সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি নাজমা আক্তার ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘শ্রমিকরা কাজে ফিরে আসায় প্রায় সব কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে। গার্মেন্টস খাতে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসতে শুরু করেছে।’
আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে নতুন মজুরি কার্যকর হবে এবং জানুয়ারিতে নতুন কাঠামোয় পোশাকশ্রমিকরা বেতন পাবেন।
এ পর্যন্ত শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনায় পাঁচটি মামলা হয়েছে।
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশেই পর্যাপ্ত সংখ্যক বিজিবি মোতায়েন রয়েছে।
বিজিবি সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা (পিআরও) শরিফুল ইসলাম আজ বুধবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
শ্রমিক আন্দোলনের সময় কারখানা ভাঙচুর ও কর্মকর্তাদের মারধরের অভিযোগে অজ্ঞাত শ্রমিক ও উস্কানিদাতাদের বিরুদ্ধে এসব মামলা করা হয়েছে।
পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও আশুলিয়ার বেশ কিছু কারখানা এখনো বন্ধ রয়েছে।
সংঘর্ষে আহতরা সাভারের নারী ও শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
‘কারখানাগুলোর সক্ষমতা পুরোপুরি কাজে লাগাতে গ্যাসের পর্যাপ্ত সরবরাহ প্রয়োজন। কারখানাগুলো যদি পূর্ণ সক্ষমতা নিয়ে চলতে না পারে, তাহলে তারা লোকসানে পড়বে। ফলে এ খাতে বিনিয়োগ করতে কেউ আগ্রহী হবেন না।’
পরিস্থিতি শান্ত থাকলেও আশুলিয়ার বেশ কিছু কারখানা এখনো বন্ধ রয়েছে।
সংঘর্ষে আহতরা সাভারের নারী ও শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
‘কারখানাগুলোর সক্ষমতা পুরোপুরি কাজে লাগাতে গ্যাসের পর্যাপ্ত সরবরাহ প্রয়োজন। কারখানাগুলো যদি পূর্ণ সক্ষমতা নিয়ে চলতে না পারে, তাহলে তারা লোকসানে পড়বে। ফলে এ খাতে বিনিয়োগ করতে কেউ আগ্রহী হবেন না।’
‘তিন মাস ধরে বেতন পাই না, খুব কষ্টে আছি। আন্দোলন করছি, বেতন চাইতেছি। ওরা দেবে বলেও দিচ্ছে না।’
সকাল ৮টা থেকে টি আর জেড পোশাক কারখানার সামনে সাড়ে ৪ হাজার শ্রমিক বিক্ষোভে অংশ নেয়।
প্রধান আসামির দাবি ‘মামলাটি হয়রানিমূলক’
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ২৩ শতাংশ তৈরি পোশাক কারখানা এখনো পরিদর্শনের বাইরে আছে।
পোশাক রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে কাপড়ের চাহিদা বেশি থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের ডাইং সেক্টরে বিনিয়োগ কমে গেছে।
‘কারখানাটি যে উপায়ে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে, তা পুরোপুরি অবৈধ। শ্রমিকদের বেতন বকেয়া রেখে কারখানা লেঅফ ঘোষণা করার কোনো নিয়ম নেই।’
‘বর্তমানে কারখানার সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। শ্রমিকরা চলে গেছে।’