স্থানীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পশ্চিমা ক্রেতারা এখন কারখানা পরিদর্শন ও উৎপাদনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে।
‘গতকালকের ছুটি ঘোষিত ১২ পোশাক কারখানা আজ খুলে দেওয়া হয়েছে।’
সেসময় বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা যৌথবাহিনীর অন্তত পাঁচটি গাড়ি ভাঙচুর করেন।
ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পোশাক রপ্তানিকারকরা উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
তবে, গাজীপুরে ১৩টি ও আশুলিয়ার ১৯টি কারখানা বন্ধ আছে আজও।
চান্দনা চৌরাস্তা থেকে মাওনা মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়
পাশের কারখানার শ্রমিকদের নিক্ষেপ করা ইটের আঘাতে নিহত হন রোকেয়া।
‘নতুন করে আজ কোথাও শ্রমিক অসন্তোষের কোনো খবর আসেনি।’
‘আজ শিল্পাঞ্চলে কোথাও কোনো শ্রমিক বিক্ষোভ নেই ও শ্রমিকরা রাস্তায় নামেননি।’
পাশের কারখানার শ্রমিকদের নিক্ষেপ করা ইটের আঘাতে নিহত হন রোকেয়া।
‘নতুন করে আজ কোথাও শ্রমিক অসন্তোষের কোনো খবর আসেনি।’
‘আজ শিল্পাঞ্চলে কোথাও কোনো শ্রমিক বিক্ষোভ নেই ও শ্রমিকরা রাস্তায় নামেননি।’
বৈঠক শেষে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে বলা হয়, অস্থিরতা না কাটলে আগামীকাল থেকে তারা কারখানা বন্ধ রাখবেন।
শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় মোট কারখানা এক হাজার ৮৬৩টি।
ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে যাওয়ার সময় গাড়ি ভাঙচুর করে বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা।
‘কাশিমপুর থানায় বিগবস নামে একটি ফ্যাক্টরির গোডাউনে পার্শ্ববর্তী কারখানার আন্দোলনরত শ্রমিকরা ক্ষিপ্ত হয়ে আগুন ধরিয়ে দিয়েছেন।’
এ ছাড়া, বেশ কয়েকটি কারখানায় কর্মবিরতি পালন করছেন শ্রমিকরা।
তারা গত আগস্টের বকেয়া বেতনসহ ১৩ দফা দাবিতে কর্মবিরতি পালন করছেন।
আহত শ্রমিকরা জানান, কারখানা ছুটি দেওয়ায় তারা কারখানার সামনে অবস্থান করছিলেন। এসময় বহিরাগত শতাধিক মানুষ লাঠি হাতে তাদের ওপর হামলা করে।