যারা দগ্ধ হয়েছেন তারা অধিকাংশই পোশাক কারখানার শ্রমিক। সবাই মিলেমিশে রান্না করার সময় হঠাৎ গ্যাসের কারণে আগুনের ফুলকিতে তারা দগ্ধ হন
দগ্ধ তিনজনের অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
বায়েজিদকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
‘লিজার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।’
ঢাকার সাভারে একটি দোকানের শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের (এসি) বিস্ফোরণে দুইজন দগ্ধ হয়েছেন।
‘দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন ১৩ শিশু।’
‘বার্ন ইউনিটটি ৩০ শয্যার হওয়ায় শীতকালে জায়গা হচ্ছে না।’
‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বাড়িতে গ্যাস জমে সেখান থেকে আগুন লেগেছে।’
তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
‘বার্ন ইউনিটটি ৩০ শয্যার হওয়ায় শীতকালে জায়গা হচ্ছে না।’
‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, বাড়িতে গ্যাস জমে সেখান থেকে আগুন লেগেছে।’
তাদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রিংকুর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক, তার শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
নিপা ও চায়না উভয়ের শরীরের ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় দগ্ধদের রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্ল্যাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
তবে তাদের পরিচয় জানানো হয়নি।
মঙ্গলবার দিনগত রাত ২টা ১৫ মিনিটের দিকে টিপু সুলতান রোডের পুরাতন থানা ভবনের পাশে এই আগুনের ঘটনা ঘটে।
‘ডিপোর অনুমোদন ছিল না।’
দগ্ধদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।