নির্বাচনের দিনটিকে সামনে রেখে দোদুল্যমান অঙ্গরাজ্যগুলোতে শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় ব্যস্ত ছিলেন দুই প্রার্থী কমলা হ্যারিস ও ডোনাল্ড ট্রাম্প।
সমীক্ষায় জানা গেছে, ৪৮ শতাংশ মানুষ কমলাকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে চাইছেন। ৪০ শতাংশ চাইছেন ট্রাম্পকে।
সাম্প্রতিক বিতর্কের পর বিভিন্ন জরিপে ট্রাম্পের চেয়ে কিছুটা এগিয়ে আছেন হ্যারিস।
রিপাবলিকান পার্টির ইহুদি ধর্মাবলম্বী সদস্যদের এক জমায়েতে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, ‘হাজারো বছর ইসরায়েল যাতে টিকে থাকে, সেটা নিশ্চিত করতে আমি আপনাদের সঙ্গে কাজ করব।’
কমলা দাবি করেন, অন্যকে ছোট করাই ডোনাল্ড ট্রাম্পের মূল রাজনৈতিক কৌশল, যা এক ধরনের কাপুরুষতা।
কমলা হ্যারিসের প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্পর্কে রুশদি বলেন, ‘তিনি একজন নিম্নশ্রেণির মানুষ যার মধ্যে কোনো মহৎ গুণ নেই।’
কমবয়সী ডেমোক্র্যাট সমর্থকরা বাইডেনের প্রতি বিমুখ হলেও জেন জি ও সার্বিকভাবে তরুণ-তরুণীদের কাছে কমলা হ্যারিস অল্প সময়ের মাঝেই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন।
এখনো কমলার নাম আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী হিসাবে ঘোষণা করা না হলেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে তার নির্বাচনী প্রচারণা তহবিলে জমা পড়েছে প্রায় ২০ কোটি ডলার (প্রায় দুই হাজার ২৩৫ কোটি বাংলাদেশি টাকা)।
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিস থেকে দেওয়া সংক্ষিপ্ত ভাষণে বাইডেন যেমন প্রেসিডেন্ট হিসাবে নিজের সাফল্যের কথা বলেছেন, তেমনই কমলা হ্যারিসেরও প্রশংসা করেছেন
অনেক উদ্বেগ শেষে শেষ হাসি হাসলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আরিজোনা অঙ্গরাজ্যের পর নেভাদার সিনেট আসনে বিজয়ের সঙ্গে এলো কংগ্রেসের উচ্চকক্ষের নিয়ন্ত্রণ ডেমোক্র্যাটদের হাতেই থাকার সংবাদ।