মঙ্গলবার ঈদের দ্বিতীয় দিনে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ৯২৭ ট্রিপে মোট ৪ হাজর ৯ (চার হাজার নয়) মেট্রিক টন বর্জ্য অপসারণ করা হয়।
তবে প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, নষ্ট নয়, হয়তো কিছু সংখ্যক চামড়ার মান কমে যেতে পারে।
‘চামড়া প্রক্রিয়াকে কেন্দ্র করে যেন ব্যবসায়ীরা লবণের দাম বাড়াতে না পারে, সেদিকে বিশেষ নজর রাখা হয়েছে।’
‘গরম আবহাওয়ার কারণে কাঁচা চামড়ার অন্তত ১৫ ভাগ নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
তিনটি ওয়ার্ড থেকে গড়ে ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।
‘ঈদের দিন রিকশা চালালে আয় হয় দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। কিন্তু কসাই হিসেবে কাজ করলে আয় যেমন ভালো হয়, তেমনি মাংসও পাওয়া যায়।’
‘আজ ২০০ কেজি হাড় বিক্রি করে এক হাজার টাকা পেয়েছি। সন্ধ্যার পরে হয় তো আরও ৫০ থেকে ৬০ কেজি বিক্রি করতে পারব,’ বলেন মর্জিনা বেগম।
ডিএনসিসির বর্জ্য বিভাগের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৫৪টি ওয়ার্ডের সব এলাকার শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।
ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে ঘুরে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিদর্শন করছেন বলে জানানো হয়েছে।
সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে ও ময়মনসিংহ বিভাগে সবচেয়ে কম পশু কোরবানি হয়েছে।
এবার বৃষ্টি থাকায় চামড়া সংগ্রহ ও সংরক্ষণ বাধাগ্রস্ত হবে। এছাড়া দূর-দূরান্ত থেকে আসায় চামড়ার মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
ঈদের দিন থেকে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে কোরবানির মাংসের অস্থায়ী বাজারগুলোতে কেজিপ্রতি মাংস বিক্রি হয়েছে ৫০০-৮০০ টাকার মধ্যে। অথচ মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বালিকান্দি গ্রামের গোদারাঘাটে চামড়া থেকে তোলা প্রতি...
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বড় আকারের গরুর চামড়া প্রতি পিস ৯০০-১২০০ টাকা এবং মাঝারি আকারের চামড়া ৭০০-৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ছাগলের চামড়া বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা...
কাজী মদিনার প্রশ্ন- যথাযথ বণ্টন না করলে এটা ত্যাগ হলো কী করে?
একজন ক্রেতা বলেন, ‘৩ কেজি মাংস কিনতে চেয়েছিলাম। তবে দাম বেশি হওয়ায় ৮০০ টাকা করে ২ কেজি কিনতে হচ্ছে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) ঘোষণা অনুসারে, তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সব বর্জ্য অপসারণ করতে চায়। এক্ষেত্রে উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ঘোষিত সময়সীমা ৮ ঘণ্টা।
কোথাও বর্জ্য জমে থাকলে এসব নিয়ন্ত্রণ কক্ষে যোগাযোগের জন্য নাগরিকদের অনুরোধ জানিয়েছে ২ নগর কর্তৃপক্ষ।
কোরবানির বর্জ্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকার ২ সিটি করপোরেশনের মেয়র।
কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে পারিবারিক যে মিলনমেলা এবং পরবর্তী সপ্তাহ পর্যন্ত খাবার আয়োজন, তার মাধ্যমেই যেন সেকালের ঈদের সঙ্গে একালের ঈদের সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে।