আটক জালাল আহমেদ তেজগাঁও থানা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক।
আধাঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে শিক্ষার্থীরা কারওয়ান বাজার মোড় থেকে অবরোধ তুলে নেয়।
পাঁচ সদস্যের পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি তিনি।
রাজধানীর খুচরা বিক্রেতাদের অভিযোগ, বর্তমান অবস্থার সুযোগ নিয়ে কিছু ব্যবসায়ী ডিমের মজুদ আটকে রেখে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়াচ্ছেন।
বস্তার ওপর মিলের নাম, উৎপাদনের তারিখ, ধান-চালের জাত লিখা থাকলেও, দাম লিখা নেই।
ছবির এই শিশুটির মতো ঢাকার অনেক ছিন্নমূল মানুষের জন্ম ফুটপাতে, মৃত্যুও সেখানে।
‘কারওয়ান বাজারের ভবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে বা আগুন লাগলে বহু মানুষ হতাহত হবে। আমরা আর মৃত্যুর মিছিল দেখতে চাই না।’
অনেকে ফুটপাতে বসে খান, অনেকে আবার প্যাকেটে করে নিয়ে যান
সকাল ৬টা ৪০ মিনিটের এ ঘটনা ঘটে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের তথ্য অনুযায়ী, এক মাসের মধ্যে ডিম ও ব্রয়লার মুরগির দাম প্রায় ১০ শতাংশ বেড়েছে।
আমদানি কম হওয়াই কারণ বলছেন ব্যবসায়ীরা।
বিক্রেতারা বলছেন, ভারতের মরিচ বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করায় দেশি মরিচের দাম কমে গেছে।
অস্থিরতার আঁচ কখনও লাগছে তেলে, কখনও আটা-ময়দায়, কখনও চাল-ডাল-চিনির মত প্রতিদিনের ভোগ্যপণ্যে। এমন পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্য নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যকার বচসাও যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বাজারে খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকায় এবং প্যাকেটজাত চিনি প্রতি কেজি ১২৫-১৩০ টাকায়।
‘দাম বাড়ায় মানুষ কিনছে কম।’
১ মাস আগে বাজারে যে চীনা আদার কেজি ছিল ২২০ টাকা, তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়।
আজ শনিবার কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি আদার দাম ৪৬০ টাকা, পেঁয়াজ ৭৬ টাকা।
‘আমাদের এত কামাই আছে’