‘এডিস মশা এখন প্রতিটি জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। উপকূলীয় এলাকায় মানুষ সাধারণত এই সময়ে বৃষ্টির পানি জমিয়ে রাখে, যেগুলো এডিস মশার প্রজননস্থল হয়ে ওঠে।’
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ৫১ জন মারা গেছেন।
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, মশার প্রজনন নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া না হলে এই বর্ষায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।
চলতি নভেম্বরে ডেঙ্গুতে এখন পর্যন্ত ১৪৪ জন মারা গেছেন।
‘অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে অক্টোবরে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।’
নির্মাণাধীন অনেক ভবনে পানি জমে থাকায় তা এডিসের প্রজননক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
‘জরিমানার পরিমাণ আগের চেয়ে বাড়বে।’
মার্চের প্রথম ১৯ দিনে ১৭২ জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট ২৬ জন মারা গেছেন।
বর্তমানে ৪১৩ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট ১৭ জন মারা গেলেন।
এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট ১৬ জন মারা গেলেন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৭০০ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন, যা গত বছরের একই সময়ে আক্রান্তের তুলনায় ৫ গুণ বেশি।
আজ সকাল পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে অন্তত ৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে ৩ জন ঢাকার বাইরের।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মারা গেলেন ২৫৪ জন। যা ডেঙ্গুতে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে ২৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুরে মারা গেলেন ২৪০ জন, যা ডেঙ্গুতে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত আরও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মারা গেলেন ২২৬ জন।