‘যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের কোনো দেশই আর বিশ্বাসযোগ্য অংশীদার মনে করে না।’
এই দুটি অঞ্চলই এখন চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। যুক্তরাষ্ট্রকে পাশ কাটিয়ে তাদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছে বেইজিং।
নতুন এই ট্রাম্প-শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিশ্বে পণ্যের দাম বাড়াবে ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে।
তবে তার এই পদক্ষেপকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে অভিহিত করেছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান। লাখো মানুষের ওপর এই শুল্কারোপের ভয়াবহ প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।
অ্যামচ্যাম ইইউ আরও বলেছে, বাণিজ্য সংঘাতের কারণে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
সিইসি বলেন, আন্তর্জাতিক মানের একটা নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ।
কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেওয়ার পর ট্রাম্প জানিয়েছিলেন, তার পরবর্তী লক্ষ্য ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৭ দেশ।
গাজায় গণহত্যার মাঝে গত মে মাসে স্পেন, আয়ারল্যান্ড ও নরওয়ে একসঙ্গে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রান্স, ইতালির মতো দেশগুলো ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে।
গণতন্ত্রে ফিরে আসতে হলে নির্বাচন ছাড়া তো সুযোগ নেই।
অধিকারের আদিলুর রহমান খান ও এ এস এম নাসিরুদ্দিন এলানের কারাদণ্ডের নিন্দা জানিয়ে শিগগির এ রায় বাতিলের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্যরা।
গত ২৮ জুলাই থেকে ১ আগস্টের মধ্যে মাল্টা মেডিসিন অথরিটি (এমএমএ) বেক্সিমকো ফার্মার চোখের ওষুধ উৎপাদন ইউনিট পরিদর্শনের সময় একটি গুরুতর, তিনটি বড় ও ১৫টি অন্যান্য ত্রুটি খুঁজে পায়।
ইইউতে বিক্রি হওয়া কটন ফাইবার গার্মেন্টসে বাংলাদেশের অবদান ৩৪ দশমিক ৭ শতাংশ এবং চীনের অবদান মাত্র ১৪ দশমিক ৯ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্টে তুলাবর্জ্য রপ্তানি ৭৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়েছে। এ থেকে আয় হয়েছে ৮ কোটি ৪৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার।
বলা হচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম চালু হওয়ার পর আর কোথাও এত কঠোর আইনের প্রচলন হয়নি। এই আইনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ইন্টারনেটভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে এখন বড় আকারের নীতিগত পরিবর্তন আনতে হবে...
ইইউ ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছে যে, ২০৩০ সালের মধ্যে তাদের সব গার্মেন্টস পণ্য পুনর্ব্যবহারযোগ্য সুতা থেকে তৈরি হতে হবে।
‘নির্বাচন সহিংসতামুক্ত হবে এটিই আমাদের প্রত্যাশা। আর তাহলেই তা অবাধ ও সুষ্ঠু হবে।’
‘বরং তারা আমাদের বিদ্যমান নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কারের ওপর আস্থা দেখিয়েছে।’
পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি পাঠাবে না সেটা তাদের সিদ্ধান্ত। কথা হচ্ছে, বাংলাদেশে নির্বাচন তো হতে হবে! পর্যবেক্ষকের প্রশ্ন তখনই আসে যখন একটা নির্বাচন হয়।
কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে তারা সন্তুষ্টি বা অসন্তুষ্টি—কিছুই প্রকাশ করেনি বলেও জানান ইসি সচিব।