এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা দরে। ভারত থেকে আমদানি করা প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম গত সপ্তাহেও ছিল ১০০ টাকা। আজ এই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা দরে।
চালের দাম বৃদ্ধির জন্য খুচরা বিক্রেতারা দায়ী করছেন পাইকারদের; আর পাইকাররা দাবি করছেন, মিল পর্যায়ে দাম বেড়েছে।
গতকাল কারওয়ান বাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হয় ১৪৫ টাকায়। তিন দিন আগেও ঢাকার বিভিন্ন বাজারে ডিমের ডজন ছিল ১৯০-২০০ টাকা।
এখনো ঢাকার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ভর্তি আছেন দুইশর বেশি আহত। তাদেরই একজন ২১ বছর বয়সী মোজাম্মেল হক।
পরিস্থিতি বিবেচনায় রোববার ডেঙ্গু ওয়ার্ড চালু করেছে শিশু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
বিক্ষোভকারীদের একজন ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় পুলিশ মানুষকে গুলি করেছে, ধরে নিয়ে গেছে। কিন্তু পুলিশের ওপর মানুষের ক্ষোভ আগে থেকেই ছিল।’
অগ্নিকাণ্ডের ৯ দিন পর রাজধানীর বঙ্গবাজার শপিং কমপ্লেক্সে চৌকি পেতে বেচাকেনা শুরু করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।
ধুলাবালি, ধোঁয়ার কারণে অনেকে ক্রেতাই এখনো আসতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে এলাকাটি পরিষ্কার হয়ে গেলে বেচাকেনাও বাড়বে বলে আশা জানান তারা।
ঈদের বাজারে খোলা আকাশের নিচে চৌকি পেতে হলেও ব্যবসা করে কিছুটা ক্ষতি পুষিয়ে নিতে চান তারা
'এখন যে যেভাবে পারছে, এখান থেকে মালামাল নিয়ে যাচ্ছে। তাদেরকে বাধা দিতে গেলে উল্টো হেনস্তা হতে হচ্ছে।’
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ‘ফকিন্নিবাজার’ নামে পরিচিত বাজারে অর্ধেক পচে যাওয়া কাটা তরকারি বিক্রি করছিলেন ষাটোর্ধ্ব এক নারী।
‘অনেক কষ্টে কিছু মাল বের করতে পারছিলাম। তাও পুইড়া গেল। কষ্টের আর সীমা রইল না।’
বঙ্গবাজারে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করছিলেন কল্যাণপুর ফায়ার স্টেশনের ফায়ারফাইটার মেহেদি হাসান (৩৫)। সঙ্গে ছিলেন সহকর্মী বিকাশ (২২)। আগুন নেভাতে মই দিয়ে বঙ্গবাজারের তৃতীয় তলায় উঠেছিলেন তারা।
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে বেলায়েত হোসেনদের ৫টি দোকান। তারা ৫ ভাই মিলে দোকানগুলো চালাতেন।
'সেহেরিতে শিমভাজি দিয়ে ভাত খেয়েছিলাম। খেতে কষ্ট হয়েছিল। আজ ভেবেছিলাম মাংস দিয়ে সেহেরি করব। সামর্থ্য নেই, তাই মুরগির গলা কিনলাম।'
সারা বছরের তুলনায় রমজান এলেই বেড়ে যায় মৌসুমিসহ সব ধরনের ফলের চাহিদা। ইফতারের টেবিলে রোজাদাররা দেশি-বিদেশি ফল রাখতে চান।