গভর্নর হোওয়াইদা তুর্ক বলেন, ‘এটি একটি গণহত্যার ঘটনা। নাবাতিয়েহর মেয়রসহ অন্যরা শহীদ হয়েছেন।’
জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে মঙ্গলবার দুই লাখ ৫২ হাজার ভোটদাতা আগাম ভোটের সুবিধা নিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন। গতবার এক লাখ ৩৬ হাজার ভোটদাতা এই আর্লি ব্যালটের দিন ভোট দিয়েছিলেন।
বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলের দাহিয়েহ শহরতলীতে এই হামলা চালায় তারা।
কমলা জানান, ট্রাম্পের কর্তৃত্বপরায়ণ বক্তব্যগুলো উদ্বেগের মাত্রা ছাড়িয়েছে এবং তার সম্ভাব্য দ্বিতীয় মেয়াদ উগ্রবাদের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে আরও বিস্তৃত আকারে হামলা শুরু করেছে।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বলেছেন, ‘সার্বভৌম কানাডার মাটিতে হামলার ঘটনায় কূটনীতিক এবং এজেন্টদের ব্যবহার করে ভারত মস্ত বড় ভুল করেছে।‘
ইসরায়েলি পাল্টা হামলার মাত্রা কতখানি হতে পারে এবং পরবর্তীতে আরও বিস্তৃত আকারে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার আশংকায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো।
এই হামলায় হিজবুল্লাহ ব্যবহার করেছে মিরসাদ-১ নামের ড্রোন। আলমা রিসার্চ সেন্টারের বিশেষজ্ঞরা জানান, এটি ইরানের মোহাজের-২ ড্রোনের আদলে নির্মিত।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের সবচেয়ে বড় হাসপাতাল ইবনে সিনা। এটি একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল হিসেবে বিবেচিত।
গতকাল বৃহস্পতিবার উত্তর গাজার এই শরণার্থী শিবিরে বিমানহামলার ঘটনা ঘটে। এর আগেও এই শিবিরে বেশ কয়েকবার হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে পাঁচটি মূল বিষয়
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, যুদ্ধে বিরতি দেওয়া হলেও হামাস ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হামলা চালানো বন্ধ করবে না।
গাজায় যুদ্ধাপরাধ চালানো এবং আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের জন্য ইসরায়েলকে ‘সন্ত্রাসী রাষ্ট্র’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
হাসপাতাল সূত্রের বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানায়, প্রায় ৩০ জনকে হাসপাতাল ভবনের ভেতর থেকে আটক করে বাইরে আনা হয়।
এক সেনা লাউডস্পিকারে আরবিতে বলেন, ’১৬ বা তার চেয়ে বেশি বয়সী সব পুরুষ মাথার উপর দুই হাত তুলে দাঁড়ান’।
ইসরায়েলের দাবি, হামাস কর্মীরা আল-শিফা হাসপাতালে লুকিয়ে আছে এবং এই হাসপাতালটির নিচেই ফিলিস্তিনি এই সংগঠনটির ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্কের মূল নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র।
এ ছাড়া পৃথক ঘটনায় খান ইউনিসে ১০ ফিলিস্তিনি ও গাজায় ২ ইসরায়েলি সেনা নিহত হন।
সিপিজে ১৯৯২ সাল থেকে এ ধরনের তথ্য সংগ্রহ ও নথিবদ্ধ করার পর এতো অল্প সময়ে এতজন সাংবাদিক মৃত্যুর আর কোনো নজির নেই।