গত বছর নির্বাচনের আগেই ট্রাম্প ফিলিস্তিনপন্থি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের দেশ থেকে বের করে দেওয়ার কথা বলেছিলেন।
কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারের পাশেই নির্মিত হবে ৩০ হাজার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এই নতুন ডিটেনশন সেন্টার।
এখন পর্যন্ত জীবিত কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশের কর্মকর্তা।
মূলধারার মিডিয়াকে প্রায়ই ‘গণশত্রু’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেন ট্রাম্প। এখন তিনি টিকটকার ও পডকাস্টারদের মাধ্যমে তার সমর্থকদের কাছে পৌঁছানোর কৌশল গ্রহণ করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ট্রাম্প জানান, তিনি ‘শতভাগ নিশ্চিত নন’ যে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয় মেয়াদের জন্য তিনি লড়তে পারবেন কী না।
ট্রাম্প প্রশাসন এই সাগরের নাম বদলে গালফ অব আমেরিকা করেছে। সে অনুযায়ী গুগল ম্যাপেও আসছে পরিবর্তন। তবে বিষয়টাতে খানিকটা ‘ফাঁকি’ রয়েছে।
দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনার পর হোয়াইট হাউস একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হলে বিপদে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রের এই দুই মিত্র দেশ। এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকরা।
গত বছর নির্বাচনের আগেই ট্রাম্প ফিলিস্তিনপন্থি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের দেশ থেকে বের করে দেওয়ার কথা বলেছিলেন।
কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগারের পাশেই নির্মিত হবে ৩০ হাজার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন এই নতুন ডিটেনশন সেন্টার।
এখন পর্যন্ত জীবিত কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশের কর্মকর্তা।
মূলধারার মিডিয়াকে প্রায়ই ‘গণশত্রু’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেন ট্রাম্প। এখন তিনি টিকটকার ও পডকাস্টারদের মাধ্যমে তার সমর্থকদের কাছে পৌঁছানোর কৌশল গ্রহণ করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
ট্রাম্প জানান, তিনি ‘শতভাগ নিশ্চিত নন’ যে প্রেসিডেন্ট হিসেবে তৃতীয় মেয়াদের জন্য তিনি লড়তে পারবেন কী না।
ট্রাম্প প্রশাসন এই সাগরের নাম বদলে গালফ অব আমেরিকা করেছে। সে অনুযায়ী গুগল ম্যাপেও আসছে পরিবর্তন। তবে বিষয়টাতে খানিকটা ‘ফাঁকি’ রয়েছে।
দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনার পর হোয়াইট হাউস একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হলে বিপদে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রের এই দুই মিত্র দেশ। এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকরা।
ট্রাম্প মন্তব্য করেন, গাজাবাসীদের সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগটি ‘সাময়িক বা দীর্ঘমেয়াদি’ হতে পারে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন যা মুসলিম-প্রধান দেশগুলোর ওপর আবারও ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার ভিত্তি স্থাপন করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অধিকারকর্মীরা।