গভর্নর হোওয়াইদা তুর্ক বলেন, ‘এটি একটি গণহত্যার ঘটনা। নাবাতিয়েহর মেয়রসহ অন্যরা শহীদ হয়েছেন।’
জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে মঙ্গলবার দুই লাখ ৫২ হাজার ভোটদাতা আগাম ভোটের সুবিধা নিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন। গতবার এক লাখ ৩৬ হাজার ভোটদাতা এই আর্লি ব্যালটের দিন ভোট দিয়েছিলেন।
বৈরুতের দক্ষিণাঞ্চলের দাহিয়েহ শহরতলীতে এই হামলা চালায় তারা।
কমলা জানান, ট্রাম্পের কর্তৃত্বপরায়ণ বক্তব্যগুলো উদ্বেগের মাত্রা ছাড়িয়েছে এবং তার সম্ভাব্য দ্বিতীয় মেয়াদ উগ্রবাদের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে আরও বিস্তৃত আকারে হামলা শুরু করেছে।
সোমবার প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বলেছেন, ‘সার্বভৌম কানাডার মাটিতে হামলার ঘটনায় কূটনীতিক এবং এজেন্টদের ব্যবহার করে ভারত মস্ত বড় ভুল করেছে।‘
ইসরায়েলি পাল্টা হামলার মাত্রা কতখানি হতে পারে এবং পরবর্তীতে আরও বিস্তৃত আকারে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার আশংকায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো।
এই হামলায় হিজবুল্লাহ ব্যবহার করেছে মিরসাদ-১ নামের ড্রোন। আলমা রিসার্চ সেন্টারের বিশেষজ্ঞরা জানান, এটি ইরানের মোহাজের-২ ড্রোনের আদলে নির্মিত।
গাজার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বড় দিনের আগের সন্ধ্যা থেকে শুরু করে আজ সকাল পর্যন্ত ইসরায়েলি বিমানহামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ৭৮ ফিলিস্তিনি।
গত নভেম্বরে জেরুজালেমের চার্চের প্রধানরা ঠিক করেছিলেন, বেথেলহামের পবিত্র ভূমিতে বড়দিনে কোনো উৎসব করা হবে না। কোনো সাজসজ্জাও থাকবে না। ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে তারা এই...
গাজায় চলমান এই গণহত্যা এবার বিশ্বব্যাপী বড়দিন উদযাপনেও দুঃখ ও হতাশার ছায়া ফেলেছে। ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে ও গণত্যার প্রতিবাদে আগেই বড়দিনের উৎসব বাতিল করেছে যিশুর জন্মস্থান অধিকৃত পশ্চিম...
আইডিএফ নিহত সেনাদের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করেছে।
পেন্টাগন এক বিবৃতিতে বলেছে, ২০২১ সালের পর থেকে এ নিয়ে বাণিজ্যিক জাহাজে সপ্তমবারের মতো হামলা চালাল ইরান।
গাজায় যুদ্ধের প্রথম মাসে ইসরায়েল শত শত বিশালাকার বোমা ফেলেছে। যার অনেকগুলোই বিস্ফোরণস্থল থেকে এক হাজার ফুটেরও বেশি দূরত্বে মানুষ হত্যা বা আহত করতে সক্ষম।
ইউক্রেনের বিমানবাহিনী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে জানিয়েছে, ‘২২ ডিসেম্বর রুশ বাহিনী ২৮টি সশস্ত্র শাহেদ ড্রোনের মাধ্যমে কিয়েভে রাতভর হামলা চালিয়েছে।’
তবে এতে তাৎক্ষণিকভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। বরং, আগ্রাসন স্থায়ীভাবে বন্ধ করার ‘পরিবেশ সৃষ্টির’ বিষয়ে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা ও দারিদ্র্যপীড়িত সম্প্রদায়ের সহায়তার জন্য ২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার দেয়া হবে
তবে চলতি আলোচনায় দুই পক্ষ ঐক্যমত্যে পৌঁছাতে পারবে কী না, তা নিয়ে দেখা দিয়েছে সন্দেহ। দুই পক্ষের শর্তে রয়েছে উল্লেখযোগ্য ব্যবধান।