জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র যদি জেলা অথবা অন্তত বিভাগীয় পর্যায়ে একটি পাঠাগার মডেল করে, সেটা আরও ফলপ্রসূ হতো। কারণ বর্তমানে স্থায়ী এবং প্রথম সারির পাঠাগারগুলোর অবস্থাই নাজুক। এগুলোকে আগে গতিশীল করাটা জরুরি
সময় যত বাড়ছে শান্তিপূর্ণভাবে হরতাল পালনের সুযোগ তত সঙ্কুচিত হচ্ছে। ইতিহাস এমন এক বিষয়, যাকে নিয়ে আফসোস করা যায় কিন্তু ফিরে যাওয়া যায় না
সায়ীদ স্যার রেঁনেসার আকুতিভরা মানুষ। কেন্দ্রের প্রতিটি কাজে তার প্রতিফলন আছে। বাঙালির চিন্তামূলক রচনা সংগ্রহ প্রকল্প তার অন্যতম। ১৬টি বিষয়ে ২০৮ খণ্ডে প্রকাশিত হচ্ছে ৭৪ হাজার পৃষ্ঠার বৃহৎ রচনা সংগ্রহ।
অদ্ভুত এক পরিহাস। পাঠক হিসেবে আমরা আশ্চর্যিত হই এই ভেবে যে সাবর্ণ রায়চৌধুরীরা এককালে বাংলার অধিপতি ছিল, তাদের-ই বংশধর নিজেকে বলছেন 'ছোটলোক'
এই সংঘাত বিশ্বসাহিত্যকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করেছে। ইসরাইলি অনেক লেখকের কলমেও ফিলিস্তিনের প্রতি সহমর্মীতা উঠে এসেছে। তারাও সংকট মোকাবেলায় উপন্যাসের আশ্রয়ে ফিলিস্তিনের মানুষের প্রতি সৌহার্দ্য দেখিয়েছেন।
সৈয়দ আবুল মকসুদের পথ চেনা সহজ হবে, উনার পক্ষপাতটা বোঝার মধ্যে দিয়ে। হ্যাঁ উনি পক্ষপাতী ছিলেন, এতে কোন প্রকার ঢাকঢাক গুড়গুড় ছিল না। এ ব্যাপারে দ্ব্যার্থহীন ও স্পষ্টবাদী ছিলেন।
কবিতা যে চেনা জীবনের ছকের বাইরের কিছু সেটা জীবনানন্দ প্রবন্ধে যেমন পরিস্কার করে যুক্তি-তর্ক দিয়ে পরিষ্কার করেছেন, তেমনি তার কবিতাতেও সেই অচেনা-অজানাকে কিছু ধরেছেন-ধরার চেষ্টায় ব্রতী থেকেছেন।
গবেষণাধর্মী প্রবন্ধের জন্য পরিচিতি পেয়েছেন সৈয়দ আবুল মকসুদ। তার প্রবন্ধগুলো দেশের রাজনীতি, সমাজ, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দিয়েছে।
লাবণ্য দাশ মনে করেন, মৃত্যুর পরপার সম্পর্কে জীবনানন্দের একটা অদ্ভুত আকর্ষণ ছিল। মাঝে মধ্যেই তিনি বলতেন, মৃত্যুর পরে অনেক প্রিয়জনের সঙ্গে দেখা হয়।
শিবলির দোষটা কোথায়? শিবলির দোষ হয়তো একজন ফিলিস্তিনি লেখক হওয়া, একটি ফিলিস্তিনি গল্প বলা।