ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকায় এবং ভারী বর্ষণে ফসলের ক্ষতি হওয়ায় চট্টগ্রামের বাজারগুলোতে পণ্যবাহী যানের প্রবেশ কমেছে ৬০ শতাংশ।
মরিচের আকার ও মান ভেদে ২০০-২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে খুচরা দোকানগুলোতে।
সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে প্রায় সব ধরনের সবজির দামও কেজিতে ১০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে।
বুধবার ঢাকার কারওয়ান বাজার, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, মিরপুর ১১ নম্বর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের তুলনায় প্রতিটি সবজির দাম ১০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কোরবানির ঈদে ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবং রাইস মিল বন্ধ থাকায় প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় চালের দাম ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।
‘এখান থেকে এসএমএসের মাধ্যমে সারা দেশে ডিম কী রেটে বিক্রি হবে সেটা নির্ধারণ করে দেওয়া হতো।’
চাহিদা ও সরবরাহের ব্যবধানের কারণে বেড়েছে দাম।
‘আমাদের দেশের নাগরিকদের অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নেই। জনগণকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আমরা সব ব্যবস্থাই চালিয়ে যাচ্ছি।’
ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকায় এবং ভারী বর্ষণে ফসলের ক্ষতি হওয়ায় চট্টগ্রামের বাজারগুলোতে পণ্যবাহী যানের প্রবেশ কমেছে ৬০ শতাংশ।
মরিচের আকার ও মান ভেদে ২০০-২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে খুচরা দোকানগুলোতে।
সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে প্রায় সব ধরনের সবজির দামও কেজিতে ১০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে।
বুধবার ঢাকার কারওয়ান বাজার, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, মিরপুর ১১ নম্বর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের তুলনায় প্রতিটি সবজির দাম ১০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কোরবানির ঈদে ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবং রাইস মিল বন্ধ থাকায় প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় চালের দাম ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।
‘এখান থেকে এসএমএসের মাধ্যমে সারা দেশে ডিম কী রেটে বিক্রি হবে সেটা নির্ধারণ করে দেওয়া হতো।’
চাহিদা ও সরবরাহের ব্যবধানের কারণে বেড়েছে দাম।
‘আমাদের দেশের নাগরিকদের অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নেই। জনগণকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আমরা সব ব্যবস্থাই চালিয়ে যাচ্ছি।’
‘পলিশ করার কারণে প্রায় ১২ লাখ টন চাল অপচয় হচ্ছে।’