রাহাত মিনহাজ, সহকারী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
আমাদের সড়কে যে মৃত্যুঝুঁকি আমরা নিজেরা তৈরি করেছি, সেই ফাঁদে যে কেউ পড়তে পারেন যেকোনো দিন।
কেবল মাসখানেক আগে মেয়েটি পা রেখেছিল স্বপ্নের ক্যাম্পাসে।
শেখ হাসিনা সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনের চিহ্ন মুছে ফেলা নিশ্চিতভাবেই হতাশার ও হঠকারী একটি পদক্ষেপ।
২০১৮ সালে ঢুঁ মেরেছিলাম বাংলাদেশ সরকারের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা দপ্তরের ওয়েবসাইটে। সেখানে পেয়েছিলাম নিবন্ধনকৃত পত্র-পত্রিকার তালিকা ও সার্কুলেশন সংক্রান্ত তথ্য, যা ছিল ডাহা মিথ্যা, সত্যের অপলাপ।
ইতিহাসে বহু বিতর্কিত, বহুল চর্চিত ও অলিখিত এই অধ্যায়ের অজানা তথ্য জানতে বইটি হাতে নেওয়া যেতে পারে।
জনগণের টাকায় নির্মিত এসব প্রকল্পে বিপুল অর্থ খরচ হয়েছে। প্রকল্পের সঙ্গে শেখ পরিবারের নাম যুক্ত থাকায় কেউ প্রশ্ন তোলার সাহস পাননি।
কী অদ্ভুত, অসংবেদনশীল, আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত!
২৮ আগস্ট সকালে এমনই এক মৃত্যু নেটিজেনদের আচ্ছন্ন করে।
মেয়েটির ফেসবুক স্ট্যাটাসের কয়েকটি লাইন বারবার যেন কানে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে—‘আমাকে বাঁচতে দিতেসে না বিশ্বাস করেন... বিশ্বাস করেন...’।