বিকেলের চায়ের আড্ডায় কিংবা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে হাসি-গল্পের অনুষঙ্গ হিসেবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এলাকাবাসীর প্রিয় বুদ্ধুর পুরি।
এখানে প্রতিটি অলি-গলির আলাদা গল্প আছে, আছে জীবনের আলাদা অর্থ।
ডিএসসিসি মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, আমরা আর পুরান ঢাকায় দাহ্য কেমিক্যাল ব্যবসা করতে দেব না।
সময়ের সঙ্গে মূল বাজারে অনেকটাই পরিবর্তন এসেছে। আরব্য ধাঁচের বাজার থেকে এখন এটি হয়ে উঠেছে বিশাল এক ব্যবসায়িক কেন্দ্রবিন্দু।
রাজধানীর এই ঘিঞ্জি এলাকায় অনেক চায়ের দোকানে আড্ডা হয় লন্ডন কমোডিটি এক্সচেঞ্জ, শিকাগো বোর্ড অব ট্রেড ও বুরসা মালয়েশিয়ায় পণ্যের দামের ওঠানামাকে ঘিরে।
কে কাকে টেক্কা দেবে তা নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে।
‘এখানে সব আইটেমই ভালো চলে। তবে সকালের নাস্তায় কলিজা, পায়া, ব্রেন আর দুপুর ও রাতে খাসির লেগরোস্ট, গ্লাসি, কাচ্চি, রেজালা বেশি বিক্রি হয়।’
স্বাদের কারণে ২০ মিনিট লাইনে দাঁড়িয়েও এই শরবত খেতে আপত্তি করেন না অনেকে।
২০০৫ সালের মে মাসে ভেরোনিকা মার্টিনের মৃত্যু হয়। এটিই এখানকার শেষ আর্মেনিয় কবর।
‘এখানে সব আইটেমই ভালো চলে। তবে সকালের নাস্তায় কলিজা, পায়া, ব্রেন আর দুপুর ও রাতে খাসির লেগরোস্ট, গ্লাসি, কাচ্চি, রেজালা বেশি বিক্রি হয়।’
স্বাদের কারণে ২০ মিনিট লাইনে দাঁড়িয়েও এই শরবত খেতে আপত্তি করেন না অনেকে।
২০০৫ সালের মে মাসে ভেরোনিকা মার্টিনের মৃত্যু হয়। এটিই এখানকার শেষ আর্মেনিয় কবর।
হাজির বিরিয়ান ছিলো পাক্কি বা তেহারির ধাঁচে তৈরি খাসির বিরিয়ানি। নান্না মিয়া শুরু করেছিলেন মোরগ পোলাও দিয়ে। পরে যুক্ত হয় কাচ্চি বিরিয়ানি। ফখরুদ্দিন প্রথমে শিঙাড়া বানিয়ে শুরু করেন, বিরিয়ানি আসে আরও পরে।
ডালের পুর অনেক মোটা ও নরম হওয়ায় তা অনেকটা কাঁথার মতো লাগে। আর সেখান থেকেই এই খাবারের নাম হয়েছে খেতাপুরি।
সমাধিক্ষেত্রটিতে দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন। বিশেষত অল সোলস ডেতে।
বর্তমানে পুরান ঢাকায় ৩টি, ধানমন্ডিতে ৩টি, গুলশান, রমনা, বাংলামোটর মিলিয়ে আরও ৬টি শাখা রয়েছে তাদের। এভাবে মোট ১২টি শাখা পরিচালনা করে আসছেন মোহাম্মদ ইউসুফের উত্তরসূরিরা।
তাঁতিবাজারে আকাশ পরিবহনের একটি বাসে আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভায়।
ঢাকায় ঠিক কত সাল থেকে বাকরখানি বিক্রি শুরু হয় তা সুস্পষ্টভাবে জানা না গেলেও এটুকু জানা যায় যে, পুরান ঢাকার লালবাগ কেল্লার কাছে গড়ে উঠেছিল বাকরখানির প্রথমদিকের দোকান।
ব্লেন্ডারের পরিবর্তে হাত ব্যবহার করেই তারা কাজ করেন। নানা রকম উপাদান একসঙ্গে মেশানোর জন্য ডাল ঘুটনি ব্যবহার করে থাকেন।