আড্ডায় তিনি তুলে ধরলেন সেই সোব্বাসি ভাষার কথা, গল্প, স্মৃতি আর নিজের সাহিত্যের কিছু অংশ।
দোকানের ভেতরে পা রাখতেই মনে হলো যেন পুরোনো দিনে ফিরে গেছি।
অনেক খাদ্যরসিকের মনেই প্রশ্ন জাগে, ঢাকার এক সময়ের এই অভিজাত পরিবারের সদস্যরা কেমন ধরনের খাবার খেতে পছন্দ করতেন? কিংবা রোজকার খাবার টেবিলে কোন কোন খাবারই বা থাকত?
‘মালিটোলার নাদের মিয়া’-কে মুক্তিযুদ্ধ পুরোপুরি বদলে দিয়েছিল। যুদ্ধের আগে স্রেফ গুণ্ডা বা রংবাজ হিসেবেই তাকে চিনত সবাই। এই নাদেরই যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে হয়ে ওঠেন এক সাক্ষাৎ ত্রাসের নাম।
শহরের রাস্তায় টমটম খুব রাজকীয় মনে হলেও এর একটি অমানবিক দিক রয়েছে, আর তা হলো প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুরতা।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ ধরনের সংঘাতের পেছনে কোনো ধরনের ইন্ধন থাকলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে।
আপাতত ওই এলাকার পরিস্থিতি শান্ত আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিকেলের চায়ের আড্ডায় কিংবা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে হাসি-গল্পের অনুষঙ্গ হিসেবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এলাকাবাসীর প্রিয় বুদ্ধুর পুরি।
এখানে প্রতিটি অলি-গলির আলাদা গল্প আছে, আছে জীবনের আলাদা অর্থ।
হাজির বিরিয়ান ছিলো পাক্কি বা তেহারির ধাঁচে তৈরি খাসির বিরিয়ানি। নান্না মিয়া শুরু করেছিলেন মোরগ পোলাও দিয়ে। পরে যুক্ত হয় কাচ্চি বিরিয়ানি। ফখরুদ্দিন প্রথমে শিঙাড়া বানিয়ে শুরু করেন, বিরিয়ানি আসে আরও পরে।
ডালের পুর অনেক মোটা ও নরম হওয়ায় তা অনেকটা কাঁথার মতো লাগে। আর সেখান থেকেই এই খাবারের নাম হয়েছে খেতাপুরি।
সমাধিক্ষেত্রটিতে দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন। বিশেষত অল সোলস ডেতে।
বর্তমানে পুরান ঢাকায় ৩টি, ধানমন্ডিতে ৩টি, গুলশান, রমনা, বাংলামোটর মিলিয়ে আরও ৬টি শাখা রয়েছে তাদের। এভাবে মোট ১২টি শাখা পরিচালনা করে আসছেন মোহাম্মদ ইউসুফের উত্তরসূরিরা।
তাঁতিবাজারে আকাশ পরিবহনের একটি বাসে আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নেভায়।
ঢাকায় ঠিক কত সাল থেকে বাকরখানি বিক্রি শুরু হয় তা সুস্পষ্টভাবে জানা না গেলেও এটুকু জানা যায় যে, পুরান ঢাকার লালবাগ কেল্লার কাছে গড়ে উঠেছিল বাকরখানির প্রথমদিকের দোকান।
ব্লেন্ডারের পরিবর্তে হাত ব্যবহার করেই তারা কাজ করেন। নানা রকম উপাদান একসঙ্গে মেশানোর জন্য ডাল ঘুটনি ব্যবহার করে থাকেন।
‘দাদা যে প্রক্রিয়ায় খাবার বানাতেন, সেটাই যথাসম্ভব অনুসরণ করি। আমাদের খাবার মানুষের কাছে ভালো লাগলে, তারা আনন্দ পেলে তাতে আমরাও খুশি।’
কাছেই থাকতেন কবি শহীদ কাদরী। তিনি ডেকে আনেন কবি বন্ধুদের। শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, সৈয়দ শামসুল হক, আবদুল গাফফার চৌধুরী, ফজল শাহাবুদ্দীন, সিকদার আমিনুল হক, বেলাল চৌধুরী, রফিকুন নবীসহ বহু কবি...
কেয়ামত থেকে কেয়ামত (১৯৯৩) সিনেমার মহরতে তাদের দোকান থেকে গিয়েছিল ক্রাম্ব চাপ আর কাটলেট।