গত সেপ্টেম্বরে এই ছয় ব্যাংকের মোট খেলাপি ছিল ৮০ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরের ২৯ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকার তুলনায় ১৭১ শতাংশ বেশি।
আজ দুপুরে ব্যাংকের ভেতরে তারা এই বিক্ষোভ করেন।
এই পাঁচ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তিতে নয়টি শর্ত আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর ১১ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে। এর মধ্যে এই পাঁচ ব্যাংক ছিল।
‘এই তিন ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গ্যারান্টির জন্য আবেদন করেছে। তাদের আবেদন এখনো অনুমোদিত হয়নি।’
ব্যাংকগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক।
গভর্নর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। বিশেষ করে যে ব্যাংকগুলোতে এস আলম গ্রুপের সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ার ছিল।
‘জরিমানা না করে উল্টো কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখন তারল্য সহায়তা দেয়, তখন আমরা ধারণা করে নিতে পারি যে দেশের ব্যাংকিংখাত কোন দিকে যাচ্ছে।’
এই নয় ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে টাকার সংকটে ভুগছে।
গভর্নর বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যে কয়েকটি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করেছে। বিশেষ করে যে ব্যাংকগুলোতে এস আলম গ্রুপের সংখ্যাগরিষ্ঠ শেয়ার ছিল।
‘জরিমানা না করে উল্টো কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখন তারল্য সহায়তা দেয়, তখন আমরা ধারণা করে নিতে পারি যে দেশের ব্যাংকিংখাত কোন দিকে যাচ্ছে।’
এই নয় ব্যাংক দীর্ঘদিন ধরে টাকার সংকটে ভুগছে।
খেলাপি ঋণের কারণে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ছয় মাসে ব্যাংকটির মোট লোকসান ৭১ শতাংশ বেড়ে এক হাজার ৬৩ কোটি টাকা হয়েছে।
সাংবাদিকদের সব প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে তড়িঘড়ি করে সংবাদ সম্মেলন ছেড়ে চলে যান খলিলুর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে তার মিটিং আছে বলে জানান।
আমানতকারী ও ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সুশাসন নিশ্চিত করতে পর্ষদ ভেঙে দেওয়ার কথা বাংলাদেশ ব্যাংকের আদেশে বলা হয়েছে।
‘পরিচালনা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে আমরা যদি ব্যাংকটিকে ভালো অবস্থায় আনতে পারি তবে অন্য ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হবো না।’
২০২৩ সালে ন্যাশনাল ব্যাংকের লোকসান হয়েছে ১ হাজার ৪৯৭ কোটি টাকা।
বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, গত সপ্তাহের কয়েকদিনে ব্যাংক থেকে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা উত্তোলন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, ডাটাবেজে মিথ্যা তথ্য জমা দিলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তাদের ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা যেতে পারে।