সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

সমাজ না বদলালে রাষ্ট্র বদলাবে না

ধরে নিলাম নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না। কিন্তু তার দ্বারা কি নিশ্চিত হওয়া যাবে যে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে? মোটেই না। কেননা নির্বাচন আর যাই করুক রাষ্ট্রের চরিত্রে কোনো মৌলিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে...

মুক্তিযুদ্ধ, সংবিধানের মূলনীতি ও জাতীয় সংগীতকে কটাক্ষ করায় ৪৮ নাগরিকের নিন্দা

একটি সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এমনকি জাতীয় সংগীত নিয়ে প্রশ্ন তোলার ধৃষ্টতা দেখাতে পরিকল্পিত প্রচার শুরু করেছে।

বাংলাদেশের প্রতীক কী?

বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হলো তখনো কিন্তু আমাদের সেই রেশন কার্ডের কাছে যেতে হচ্ছে—তেলের জন্য, কাপড়ের জন্য।

পাকিস্তান অনেককে নিঃস্ব করে দিয়েছে

তখন আমাদের গ্রামে এত শ্রেণিবিভাজন ছিল না। সাম্প্রদায়িকতা তো ছিলই না।

এই সমাজের প্রতি আফসোস হয়: জন্মদিনে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

‘এক জীবনের এ দীর্ঘ সময়। এখনো বেঁচে আছি ভালো আছি— ব্যক্তিগতভাবে তৃপ্ত আমি; কিন্তু সামাজিক, সামষ্টিকগতভাবে অতৃপ্ত। এ অতৃপ্তি আমায় পোড়ায়। সামাজিক দায়ে কষ্ট পাই।’

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী কেন জরুরি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী হতে চেয়েছিলেন মূলত লেখক। কিন্তু সার্বক্ষণিক লেখক বলতে আমরা যা বুঝি তা হয়তো তিনি হননি। তবে তার লেখক সত্তা অন্য পরিচয়গুলোকে কিঞ্চিত হলেও ম্লান করেছে, সন্দেহ নেই।

আমার শহর কি ছিনতাই হয়ে গেছে

ঢাকা এখন ঢাকাইয়াদের নয়, নাগরিকদেরও নয়; তবে কার?

রাষ্ট্রীয় চার নীতির দুর্দশা ঘটিয়েছে কারা

মূলনীতি চারটি কেন এসেছিল? এসেছিল আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার হিসেবে।

সমষ্টিগত স্বপ্নটি এখন আর নেই

আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলি। সেই চেতনাটি হচ্ছে গণতান্ত্রিক, যার মূল কথাটি হচ্ছে মানুষে মানুষে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা করা।

আগস্ট ৩, ২০২২
আগস্ট ৩, ২০২২

সতর্কবাণী পেলাম, যেন রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কাজ না করি

শিক্ষক সমিতির যে তিনজন সম্পাদক ছিলেন—ডক্টর কায়েস, ডক্টর রফিকুল ইসলাম এবং আমাদের এক বন্ধু—তিনজনকেই ধরে নিয়ে গেছে। আহসানুল হক নামে আমাদের এক সহকর্মীকেও ধরে নিয়ে গিয়েছিল। তাদেরকে আবার আগস্ট মাসে...

  •