কে জানে, হতে পারে স্পিড ডেটিংয়ে পেয়ে যাবেন দীর্ঘ আলাপ চালিয়ে যাওয়ার মতো সঙ্গী। আর যদি তা নাও পান, ক্ষতি কী? নতুন গল্পের খোরাক তো পেলেন।
সম্মানের ধারণাটি এখন কেবল কর্তৃত্ববাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়, এটি আগের চেয়েও অনেক সরল হয়েছে।
দুঃখজনক হলেও সত্যি যে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্কগুলো প্রত্যাশার পারদ ছুঁতে পারে না এবং একটা সময় মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে দেখা দেয় ফাটল, পরিণতি দাঁড়ায় বিচ্ছেদে।
স্কুলজীবন থেকে যার সঙ্গে আপনি একসঙ্গে বেড়ে উঠেছেন, তিনি কেন হঠাৎ আপনার জীবন থেকে হারিয়ে যাবে?
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মাহবুব আজাদ।
কখনো কখনো নিজের অজান্তেই সম্পর্কে ফাটল তৈরি করে ফেলে মানুষ।
বিষয়গুলো নিয়ে জানিয়েছেন মনোবিকাশ ফাউন্ডেশনের সাইকোথেরাপিস্ট ড. আব্দুল হামিদ।
বুধবার সকালে গ্রেট হল অব দ্য পিপলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের নেতৃত্বে প্রতিনিধি পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে এই নথিগুলোতে সই করা হয়।
নিজের ও সঙ্গীর ক্ষেত্রে এই সাত লক্ষণ আছে কি না, তা যাচাই করে নিলে সম্পর্কের পরবর্তী ধাপে যাওয়া কিছুটা হলেও সহজ হবে।
বিষয়গুলো নিয়ে জানিয়েছেন মনোবিকাশ ফাউন্ডেশনের সাইকোথেরাপিস্ট ড. আব্দুল হামিদ।
বুধবার সকালে গ্রেট হল অব দ্য পিপলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের নেতৃত্বে প্রতিনিধি পর্যায়ের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে এই নথিগুলোতে সই করা হয়।
নিজের ও সঙ্গীর ক্ষেত্রে এই সাত লক্ষণ আছে কি না, তা যাচাই করে নিলে সম্পর্কের পরবর্তী ধাপে যাওয়া কিছুটা হলেও সহজ হবে।
বন্ধুত্ব হোক বা প্রেম, অফিসের বস কিংবা সহকর্মী, অথবা পরিবারেরই কোনো সদস্য– তাদের মধ্যে কেউ আপনাকে নিজের সুবিধামতো ব্যবহার করছে কি না, তা বুঝতে সম্পর্কের গতিবিধির দিকে একটু নজর দিলেই হবে।
অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন নন বলে দিনের পর দিন ব্রেডক্রাম্বিং চলতে থাকে।
বেশ পুরোনো একটা ধারণা প্রচলিত আছে যে, বিপরীত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দুজনের প্রেমে পড়ার সম্ভাবনা তুলনামূলকভাবে বেশি।
একজনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে থাকাকালীন আরেকজনকে ভালোবাসা বা তার প্রতিও প্রেম অনুভূত হওয়া কি স্বাভাবিক? কী বলছেন মনোবিদ?
অধুনা প্রেমের গল্পে গোস্টিং শব্দটি অপরিচিত নয়।
কর্মব্যস্ত জীবনে কাজের দিকটা ঠিকঠাকভাবে সামলে সঙ্গীর জন্য পর্যাপ্ত সময় বের করা আসলেই কঠিন।
বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান হলে অধিকাংশেরই ভাগ্যে জোটে নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ এবং এই মনোযোগের ফলে সন্তানের মধ্যে ইতিবাচক ও নেতিবাচক উভয় ধরনের প্রভাবই পড়ে।