২০২৪ সালের জুলাই থেকে ২০২৫ সালের এপ্রিলের মধ্যে ওষুধ রপ্তানি হয়েছে ১৭৭ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১৭১ দশমিক ৪৯ মিলিয়ন ডলার।
আঞ্চলিক বাণিজ্য সুবিধার অংশ হিসেব ভারতীয় রুট ব্যবহার করে এসব পণ্য রপ্তানি করা হয়েছিল।
কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিদেশি ক্রেতারা রেডি-টু-শিপ পণ্যের ওপর বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের কাছে ১০ শতাংশ মূল্যছাড় দাবি করছেন। পোশাক তৈরির প্রক্রিয়ায় রপ্তানিকারকদের দেরি করতে বলছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ২ এপ্রিল নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। তবে ওই আদেশে পণ্যভিত্তিক শুল্ক হারের তালিকা বা কাস্টমস গাইডেন্স...
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের ১৫ মার্চ পর্যন্ত প্রায় ২৪ হাজার টন আলু রপ্তানি হয়েছে। এটি গত অর্থবছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।
সাম্প্রতিক মাসগুলোয় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো প্রধান বাজারগুলোয় বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি জোরালোভাবে ঘুরে দাঁড়ালেও প্রতি পোশাকের দাম কমেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়—গত ফেব্রুয়ারিতে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় তা ২ দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, নতুন বছরে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়বে কি না এর উত্তর রাজনীতিবিদদের কাছে।
মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
বাংলাদেশে তৈরি স্নিকারস, ব্যাকপ্যাকস, চামড়ার হোমওয়্যার ও মোল্ডেড লাগেজের মতো নতুন পণ্য এখন ভারত, তুরস্ক, আলজেরিয়া, পোল্যান্ড ও চিলির মতো নতুন বাজারে পৌঁছেছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম জানিয়েছে, গত ১৫ বছরে ইলিশের উৎপাদন প্রায় ৯২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
গত দেড় বছর ধরে টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে রপ্তানি আয় ৩০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চায় বাংলাদেশ। এ লক্ষ্য অর্জনে দেশের রপ্তানি খাতকে বহুমুখীকরণ করতে সরকার বিশেষ উদ্যোগ...
এবারের দুর্গাপূজায় ভারতে মোট ৩ হাজার ৯৫০ মেট্রিকটন ইলিশ রপ্তানির কথা আছে।
ধীর গতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষ করেছিল বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরেও একই প্রবণতা অব্যাহত আছে।
চামড়াজাত জুতা শিল্প গত অর্থবছরের একই সময়ে ২১০ দশমিক ৯৬ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল। এমনকি ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে করোনার সময়েও ১৪৮ দশমিক ৩৬ মিলিয়ন ডলার মূল্যের রপ্তানি...
চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ১০ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেড়ে ৪.৩১ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
এই অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতির দুই দেশ ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সুবিধার্থে সম্প্রতি বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ দূতাবাস স্থাপন করেছে।
রপ্তানি প্রবৃদ্ধির ধীর গতি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়া অর্থনীতির জন্য ভালো সংবাদ নয়, বরং তা উদ্বেগজনক।