মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি কমলেও, রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় গত অক্টোবরে টানা তৃতীয় মাসের মতো দেশের সামগ্রিক আমদানিতে ইতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ফলে, আগামীতে রপ্তানি বাড়তে পারে।
স্থানীয় মৎস্য বিভাগ ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেও এর যৌক্তিক উত্তর পাওয়া যায়নি।
চালান দুটি চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সিঙ্গাপুর ও সৌদি আরবে রপ্তানির চেষ্টা করা হচ্ছিল।
বাণিজ্য তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ভারতের প্রধান রপ্তানি পণ্য তুলা রপ্তানি কমেছে প্রায় ১০ শতাংশ।
ডলার ঘাটতি ও টাকার অবমূল্যায়নের কারণে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় এ দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
তবে আগের অর্থবছরের রপ্তানি তথ্য প্রকাশ করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক।
তথ্য সংশোধনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এ সময়ে প্রকৃত রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪০ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার, যা ইপিবির দেওয়া তথ্যের চেয়ে ১০ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার বা ২১ শতাংশ কম।
তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত ও নীতিগুলো প্রমাণ-ভিত্তিক করতে চায় সরকার। এজন্য বিশ্ববাজারে বিক্রির রিয়েল-টাইম তথ্য প্রকাশে একটি প্ল্যাটফর্ম চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
এই কেলেঙ্কারির জন্য কাকে দায়ী করা উচিত?
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১০ দশিমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার।
চলতি অর্থবছরে ৭২ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সিরামিক পণ্য রপ্তানি করে ৪৩ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ, যা আগের বছরের তুলনায় ৪ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরে দুই চাকার এই বাহন রপ্তানি করে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ১৪২.২৪ মিলিয়ন ডলার।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৮৫ শতাংশ পোশাক রপ্তানি করা হয়।
বিশ্বের চাল রপ্তানির ৪০ শতাংশেরও বেশি ভারত থেকে আসে। ২০২২ সালে দেশটি ৫৬ মিলিয়ন টন চাল রপ্তানি করেছে।
চলমান সংঘাতের কারণে শুধু পোশাক পণ্যই নয়, অন্যান্য পণ্যের রপ্তানি প্রবৃদ্ধিও কমে গেছে।
পণ্যের গুণগত মান বৃদ্ধি ও সরকারি সহায়তার কারণেই রপ্তানি বেড়েছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্টদের।
আগে ২০ জন শ্রমিক ৩ ঘণ্টায় একটি ট্রাকের পণ্য আনলোড করতাম। এখন সময় লাগছে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা।
প্রথম চালানে ১৬ হাজার পিস বেদানা লিচু ফ্রান্সে পাঠানো হচ্ছে