বাংলাদেশের বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনীর একটা অংশের বিরুদ্ধে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ আছে।
এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।
রিচার্ড জানান, বাংলাদেশের মানুষকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে কবে তারা নতুন নির্বাচন চান এবং অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কতদিন হবে।
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তন, নিরাপত্তা পরিস্থিতি, মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান প্যাটেল।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল গণমাধ্যমকে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘এটা হাস্যকর। যুক্তরাষ্ট্র কোনো ভাবেই শেখ হাসিনার পদত্যাগের সঙ্গে জড়িত নয়। এটি মিথ্যে অভিযোগ।
গতকাল বৃহস্পতিবার এ বিষয়টি জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার।
মিলার জানান, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ সকালে এক প্রেস নোটে জানিয়েছে, দুপুর ১টায় সরকারি চাকরিতে কোটার বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মন্তব্যের জবাবে ব্রিফিং করা হবে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার তার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার বলেন, ‘আমরা এখনো তার (ড. ইউনূসের) বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার অগ্রগতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে যাচ্ছি।
মিলার জানান, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ সকালে এক প্রেস নোটে জানিয়েছে, দুপুর ১টায় সরকারি চাকরিতে কোটার বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মন্তব্যের জবাবে ব্রিফিং করা হবে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার তার নিয়মিত ব্রিফিংয়ে গতকাল মঙ্গলবার বলেন, ‘আমরা এখনো তার (ড. ইউনূসের) বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার অগ্রগতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে যাচ্ছি।
মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে পেন্টাগনের প্রেস সেক্রেটারি মেজর জেনারেল প্যাট রাইডার এ কথা বলেন।
মুখপাত্র বলেন, এটি স্পষ্ট যে প্রতিবেদনটি বেশিরভাগ অনুমান এবং অপ্রমাণিত অভিযোগের ওপর নির্ভর করে তৈরি করা হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, ‘আপনারা শুনেছেন, আমি বারবার বলেছি যে আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই এবং অবাধ ও...
‘আমরা সব পক্ষকে সংযম দেখাতে এবং সহিংসতা এড়ানোর আহ্বান জানাই।’
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের মধ্যে কোনো পার্থক্য আছে কি না জানতে চাইলে এ বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘মার্কিন কূটনীতিক ও দূতাবাসের নিরাপত্তার বিষয়টি আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, তারা বাংলাদেশে সহিংসতার ঘটনাগুলো খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে এবং বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জনের জন্য সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ।