ভোটাধিকার ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে আয়োজিত গানের মিছিল আটকে দেওয়ার পর পুলিশকে এমন কথাই বললেন লেখক-শিল্পীরা।
ফলাফলে দেখা গেছে, দেশে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের কারণে ৪২ দশমিক ৪ শতাংশ তরুণ-তরুণী বিদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করে।
সমাবেশে সমগীত পরিবেশিত একটি গানের শুরুর কথাগুলো ছিল এ রকম—‘দূর করে সংশয়, বল তুমি নির্ভয়/এ দেশ তোমার এ দেশ আমার, ভোট ডাকাতের নয়।’
‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকারের সুবিধার্থে কর্তৃপক্ষের তাদের দায়িত্ব পালন করা উচিত।’
আজ শুক্রবার এক টুইট বার্তায় এ কথা বলেন রাহুল গান্ধী।
সম্মাননাপ্রাপ্ত এই আলোর পথের দিশারীরা মনে করেন, চিন্তার স্বাধীনতা, মত প্রকাশের স্বাধীনতা কেউ কাউকে উপহার দেয় না। লড়াই ও চর্চার ভেতর দিয়েই এই অধিকার আদায় করে নিতে হয়।
গতকাল রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু হোটেলে দ্য ডেইলি স্টারের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিনোদন জগতের অনেক চেনা মুখ। বসন্তের সন্ধ্যায় এই আনন্দ আয়োজনে আলো ছড়ান তারাও।
আমরা আমাদের দুঃখ, কষ্ট, সংগ্রাম, স্বপ্ন, প্রতিবাদের কতটুকু তুলে ধরতে পারি? এখানেই সেই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি আসে, যা আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক জীবনকে টিকিয়ে রাখে, সেটা হচ্ছে ‘চিন্তার স্বাধীনতা’। আমরা...
তারা প্রত্যেকেই আজীবন মানুষের অধিকার রক্ষা এবং স্বাধীন চিন্তাধারার প্রচার ও প্রসারে কাজ করে গেছেন। পরিণত হয়েছেন জাতির পথপ্রদর্শনকারী বিবেক হিসেবে।
গতকাল রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু হোটেলে দ্য ডেইলি স্টারের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন বিনোদন জগতের অনেক চেনা মুখ। বসন্তের সন্ধ্যায় এই আনন্দ আয়োজনে আলো ছড়ান তারাও।
আমরা আমাদের দুঃখ, কষ্ট, সংগ্রাম, স্বপ্ন, প্রতিবাদের কতটুকু তুলে ধরতে পারি? এখানেই সেই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি আসে, যা আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক জীবনকে টিকিয়ে রাখে, সেটা হচ্ছে ‘চিন্তার স্বাধীনতা’। আমরা...
তারা প্রত্যেকেই আজীবন মানুষের অধিকার রক্ষা এবং স্বাধীন চিন্তাধারার প্রচার ও প্রসারে কাজ করে গেছেন। পরিণত হয়েছেন জাতির পথপ্রদর্শনকারী বিবেক হিসেবে।
ডেইলি স্টারের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাধীনতা রক্ষা ও প্রচারে নিরলস কাজ করা ১২ কীর্তিমানকে ‘সেনটিনেল অব ফ্রিডম অব থট’ সম্মাননা দেওয়া হয়।
প্রতিষ্ঠার ৩২ বছর উদযাপন করছে দেশের সর্বাধিক প্রচারিত ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, লেখিকা ও ভাষা আন্দোলনকর্মী শরিফা খাতুন বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পুরোধা ব্যক্তিত্ব হিসেবে ব্যাপকভাবে পরিচিত।
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীকে অভিহিত করা হয় 'জাতির শিক্ষক' হিসেবে। তিনি বাংলাদেশের একজন শীর্ষ বুদ্ধিজীবী, যাকে বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাধীনতার বিষয়ে শ্রদ্ধার প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অধ্যাপক রেহমান সোবহান একজন কিংবদন্তি অর্থনীতিবিদ, প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী এবং চিন্তার স্বাধীনতার নিরলস সমর্থক।
রফিকুন নবী বাংলাদেশের শিল্প জগতের এক মহিরুহ ও মুক্তচিন্তা প্রকাশের প্রতীক।
নূরজাহান বোস একজন বিশিষ্ট বাংলাদেশি লেখক, যিনি বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার সমাধানে অবিচল সংকল্প ও দৃঢ় অঙ্গীকার দেখিয়েছেন। তিনি আজীবন বাংলাদেশে নারী অধিকার ও স্বাধীন চিন্তাধারার প্রচারণায় কাজ করে গেছেন।