১৯৭১ সালের অভিজ্ঞতা বিবেচনায় নিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত ও শহীদের তালিকা প্রণয়নে বিলম্ব করা যাবে না এটি যেমন ঠিক, তেমনি তাড়াহুড়া করলেও ভুলভ্রান্তি থেকে যেতে পারে। এই ধরনের তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়ায়...
সমাজে অসংখ্য তৈলমর্দনের চিত্র পাওয়া যায়। এই চামচামি, চোরতন্ত্র বা ক্রেপ্টোক্রেসি আমাদের সমাজ ব্যবস্থা, তথা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টার উচিত ২৫ সালের ডিসেম্বরে নির্বাচনের বিষয়টি বিবেচনা করা
আওয়ামী লীগের আমলে একজন আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে তার বাবার হত্যায় ন্যায়বিচার পাবেন না বলে যে মন্তব্য করলেন, সেখানে ‘বিটুইন দ্য লাইন’ অনেক কথা আছে। দেশের বিচার ব্যবস্থা বোঝার জন্য এটিও একটি সূত্র।
‘৭০ অনুচ্ছেদ আরও সহজ এবং তুলনামূলক গণতান্ত্রিক করলেও যে সংসদে এমপিরা নিজের দলের বিপক্ষে যায় এমন বিষয়ে কথা বলবেন—তার সম্ভাবনা কম।’
ভারতীয় গণমাধ্যম ও নেতাদের উচিত তাদের মন ও হৃদয়কে উন্মুক্ত করা, মুসলিম বাংলার সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্য গভীরভাবে বোঝা এবং আমরা যেমন আছি, সেভাবেই আমাদের গ্রহণ করা, যেভাবে তারা চায় সেভাবে নয়।
শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের দাবিতে জীবনের ঝুঁকি নেওয়া সেই মানুষগুলোকেই সুচিকিৎসার দাবিতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার পথ আটকাতে হলো!
অস্বীকার করার সুযোগ নেই, সংবিধানে এই যে ১৭ বার সংশোধন আনা হলো, তার অনেকগুলোই আনা হয়েছে ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তি ও দলের রাজনৈতিক স্বার্থে এবং সেজন্য অনেক ক্ষেত্রে মানুষের মৌলিক অধিকারও সংকুচিত হয়েছে।
ভবিষ্যতে ‘২০২৪ সালের ২০ অক্টোবর’ বাংলাদেশের সংবিধান ও বিচার বিভাগের ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন হিসেবে হয়তো উল্লিখিত হবে।
জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধির পেছনে ব্যবসায়ীদেরও যেসব যুক্তি আছে, সেগুলোও আমলে নেওয়া জরুরি।
ক্ষমতায় থাকার জন্য সব বিরোধী পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া বা প্রান্তিক করে দেওয়ার বদলে এমন একটি সহনশীল রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তোলা দরকার, যেখানে সরকার তার কাজের ব্যাপারে বিরোধীদের তরফে সমালোচনা শুনতে পারে।
এরিস্টটল, প্লেটো, সক্রেটিস—এই অনুক্রম আমাদেরকে বলে শিক্ষক যে মানের শিক্ষার্থী সেই মানেরই হবে।
কোনো একটি ঘটনা ঘটলেই সেটি নিয়ে এত বেশি এবং এত ডাইমেনশনে কথাবার্তা হয় যে, আদালতে বিচারের আগেই জনপরিসরে বিচার হয়ে যায়। যেকোনো অপরাধে ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রে এটিও একটি বড় সমস্যা।
আমরা চাই বাংলাদেশ সরকার এখনই বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থায় এ বিষয়ে অভিযোগ জানাক। যে যা খুশি দাবি জানালেই তো সেটা তার হয়ে যাবে না। আন্তর্জাতিক আইন বলে কি কিছু নেই?
একসঙ্গে সব প্রতিষ্ঠানকে শত ভাগ দুর্নীতিমুক্ত করার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন কোনো সরকারের পক্ষেই সম্ভব নয়—সেই সরকার যতই শক্তিশালী হোক। কিন্তু সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হয়, এরকম অন্তত একটি...
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমাদের জাতীয় নির্বাচনে যেভাবে ভারতের অভিভাবকত্ব প্রকাশ করেছেন, তা অন্যভাবেও করা যেতো। তার মনে রাখা উচিত ছিল যে রাজনীতিতে যত দুর্বলতাই থাকুক না কেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী শুধু একজন...
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দীর্ঘস্থায়ী কিংবা চিরস্থায়ী অথবা ক্রমবর্ধিষ্ণু দূরত্বের খেলায় শুধু রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাই নন, জনগণকে সুরক্ষা দেওয়া যে বাহিনীর প্রধান কাজ— এক অর্থে তারাও ভিকটিম হয়ে যাচ্ছে।
যেকোনো সেবার মূল্য বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরুর আগে দেখতে হবে নাগরিকরা নিরবচ্ছন্নভাবে ওই সেবাটি পাচ্ছে কি না। যদি না পায় তাহলে আগে তার সেবাটি নিশ্চিত করতে হবে।
জাতীয় সংসদে ব্যবসায়ীদের যেভাবে একক আধিপত্য তৈরি হচ্ছে তাতে রাজনীতি ধনীকশ্রেণীর হতে চলে যাবে। সংসদে অন্যান্য শ্রেণী-পেশার মানুষের অবস্থান থাকবে না। সেটা করতে হলে অবশ্যই এই বিষয়ে একটা নীতিমালা ও...