সোমবার রাত এগারোটার দিকে উপজেলার কাঁচপুর ইউনিয়নের সোনাপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
তাদের মধ্যে গুরুতর দগ্ধ গোলাপকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
প্রথমেই রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট বা ঝুঁকির মূল্যায়ন করতে হবে।
শহরটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যালয় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে বলেছে, আরও ৩৮ জন এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আট জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
‘বিস্ফোরণের শব্দ এত বিকট ছিল যে, প্রায় এক কিলোমিটার দূর থেকেও তা শোনা গেছে।’
জাহাজটি নাফ নদীর সীমান্ত থেকে সরে যাওয়ার পরপরই সেন্টমার্টিন দ্বীপের বিপরীতে মিয়ানমারের অপর প্রান্ত থেকে মাঝে মাঝে বিকট বিস্ফোরণের শব্দ আসছে।
‘দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন ১৩ শিশু।’
স্থানীয়দের ভাষ্য, বিস্ফোরণের শব্দ তাদের কাছে ভূমিকম্পের মতো মনে হয়েছে।
বিস্ফোরণে ইটের আঘাতে আহত হয়েছেন এক প্রতিবেশী ও এক পথচারী।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বি এম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড-বিস্ফোরণের ঘটনায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে এখনো ৬৩ জন চিকিৎসাধীন আছেন।
সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোয় বিস্ফোরণের আগুনে দগ্ধ ফায়ার সার্ভিস কর্মী গাউছুল আজম (২২) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণে বিধ্বস্ত বি এম কন্টেইনার ডিপো পরিদর্শন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ শুক্রবার অধিদপ্তরের মহামারি নিয়ন্ত্রণ বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলামের...
সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোর ধ্বংসস্তূপের ভেতর মানুষের মাথার খুলি, হাড় পাওয়া গেছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ২ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর অগ্নিকাণ্ড-বিস্ফোরণে দগ্ধ খালেদুর রহমানের (৫৮) করোনা শনাক্ত হয়েছে। দগ্ধ অবস্থায় তিনি শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
একমাত্র বোন নাইমার স্কুলের বেতন বাকি। সেই সঙ্গে স্কুলের ব্যাগটিও ছিঁড়ে গেছে। নাইমার এসব খবর রাখতেন ভাই অলিউর রহমান নয়ন (২০)। কিন্তু, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোর অগ্নিকাণ্ডে নিহত...
সীতাকুণ্ড ফায়ার স্টেশনের ফায়ারফাইটার গাউসুল আজম (২৩) গত শনিবার রাত ৯টার দিকে স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলেন। হঠাৎ খবর এল, আগুন লেগেছে বিএম কনটেইনার ডিপোতে। স্ত্রীর সঙ্গে কথা শেষ না করেই ফোন কেটে...
‘ভাইকে জীবিত ফেরত পেয়েছি, সেটাই অনেক স্বস্তির বিষয়’, আজ সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল থেকে কথাগুলো দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন ইলা বঞ্জ (৪২)।
‘যে যেখানে বলেছে, সেখানেই ছুটে গিয়েছি। কিন্তু, এখনো আমার শ্যালকের কোনো খোঁজ পাইনি। ঘটনার দিন রাতেও তার সঙ্গে শেষ কথা হয়েছে। কিন্তু, দুর্ঘটনার পর থেকে আর তার কোনো খোঁজ পাচ্ছি না।’