আগামী তিন বছরের জন্য তাকে এ পদে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
২০০৯ সালে আত্মপ্রকাশের পরে টেলিকম ও ইন্টারনেট অবকাঠামো খাতের সবচেয়ে বড় কোম্পানিতে পরিণত হওয়া সামিট কমিউনিকেশনের জন্য নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা করা হয়নি।
স্মার্টফোনের চাহিদা কমায় হ্যান্ডসেট উৎপাদনকারীরা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে
প্রতিমন্ত্রী পলক অপারেটরদের জানান, তারা বরাদ্দ পাওয়া তরঙ্গ ব্যবহার করছেন না।
জুনাইদ আহমেদ পলক সতর্ক করে বলেন, ১ জুলাই থেকে গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিটিআরসি ডকুমেন্ট অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানটি ছয় মাসের জন্য কাঁচামাল আমদানি ও পিসিবি তৈরির প্রাথমিক অনুমোদন পাবে। এই সময়ের মধ্যে মান যাচাইয়ের পর চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।
ইন্টারনেট জগতে শিশুদের নিরাপদ রাখা ও ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে এ চুক্তি করা হয়।
এই দুই প্রতিষ্ঠান নিয়ে দেশে এখন মোবাইল হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৭টি।
‘রেগুলেটরি অ্যান্ড লাইসেন্সিং গাইডলাইন্স ফর সেলুলার মোবাইল সার্ভিসেস ইন বাংলাদেশ’ নামের এই সমন্বিত নীতিমালা ৫জির পাশাপাশি ২জি, ৩জি ও ৪জি প্রযুক্তির জন্যেও প্রযোজ্য হবে।
শুক্রবার রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সমাবেশস্থলে থাকা অনেকেই জানিয়েছেন, তারা ইন্টারনেট ব্যবহারে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে স্থানীয় হ্যান্ডসেট উৎপাদন কমে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। একই সমেয় হ্যান্ডসেটের বিক্রি কমেছে ৪২ শতাংশ।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) জানিয়েছে, এ নিয়ে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহকের মোট সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১২ কোটি ৭৬ লাখ।
আমদানিকৃত ও স্থানীয়ভাবে তৈরি অ্যান্ড্রয়েড ফোনে বিজয় কি-বোর্ড প্রি-ইনস্টল করার আদেশ প্রত্যাহার করতে বিটিআরসিকে আইনি নোটিশ দিয়েছেন বাংলাদেশ মোবাইল ফোন কনজিউমার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ।
আমদানিকরা ও স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত সব ধরনের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে বিজয় অ্যান্ড্রয়েড প্যাকেজ কিট (এপিকে) ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
গ্রামীণফোনের সিম বিক্রির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার প্রায় ৬ মাস পর তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হলো।
বাংলাদেশের জন্য ২০২২ সালের ২৫ জুন গুরুত্বপূর্ণ দিন। সেদিন উদ্বোধন হয়েছিল দীর্ঘ প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু। কিন্তু, গ্রামীণফোনের জন্য সেই দিনটি ‘বেদনাদায়ক’।
মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীসহ বাংলাদেশে ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা গত অক্টোবর থেকে পরবর্তী ৩ মাসে কমেছে এবং ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারীর সংখ্যা অপরিবর্তিত রয়েছে।
নতুন সিম বিক্রি বন্ধের নির্দেশের সাড়ে ৪ মাস পর ৭৮ হাজার সিম বিক্রির অনুমতি পেয়েছে গ্রামীণফোন।